১৯৭১
সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল এদেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ধর্ম মত
নির্বিশেষে সবাই স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকবে । সুনিশ্চিত হবে মানুষের মৌলিক অধিকার ।
কিন্তু নানা চড়াঁই-উৎরাই ঘাত-প্রতিঘাতে আমরা এখনো সেই অধিকার ফিরে পাইনি। এখনো
এদেশে অধিকারের দাবীতে মানুষকে মিছিল করতে হয়। কোর্ট কাচারির মেঝেতে বিচার
প্রার্থীদের চোখের নোনা পানিতে ভিজে! প্রভাবশালীদের অবৈধ প্রভাবে নাম না জানা কোটি
মানুষ যেন বোবা হয়ে গেছে। সর্বত্র মজলুমদের আহাজারীতে আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।
মাঝে মাঝে নিজের অজান্তেই ভাবনার জগতে হারিয়ে যাই, মনে হয় পাকিস্তানের অক্টোপাস থেকে রোহাই পেয়েও যেন আমরা রেহাই পেলামনা। জনপদে
জনপদে সেই জুলুমবাজীর দানবীয় চরিত্র নিয়ে অসংখ্য প্রেতাত্না এখনো হামলে পড়ছে। যারা
দিবালোকে ভদ্রতার মূখোশ পড়লেও এরা সর্বত্র নানা ফন্দি ফিকিরে ভয়ঙ্কর তান্ডব চালিয়ে
যাচ্ছে। ২০০৬ সালের ২৮ শে অক্টোবর সেই তান্ডবেরই একটি প্রকৃষ্ট উদাহারণ। দিন আসে
দিন যায়,
মুজাহীদরা ফিরেনা। আজো সেই নির্মমতার কোন বিচার হয়নি। ঘটনার
ঘাতকরা দিবালোকে নতুন নতুন নির্মমতা ঘটিয়ে চলছে। স্বাধীনতার প্রায় অর্ধশতাব্দি পরও
কোন দেশের এমন বেহাল অবস্থা একেবারেই অনাকাঙ্খিত।
২৮
আক্টোবর ২০০৬ দিনটি বাংলাদের ইতিহাসে কালো অধ্যায় হিসাবে সমাধিক পরিচিত হয়ে থাকবে।
কারণ এর অন্তরালে ছিলো এক ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা! সে পরিকল্পনায় ক্ষমতালিপ্সুদের সেদিনের
নির্মমতা ও হতাহতের ঘটনা আজও আমাদের সাংঘাতিক ভাবে ভাবিয়ে তোলে! সেদিনের ঘটনায়
অনুমিত হয় এদেশে আইনের শাসন ও মানবাধিকার বলতে কিছুই নেই । কারণ আজ থেকে প্রায় ২৪
বছর আগে যে ঘটনা ঘটেছিল সেই ঘটনা খুনিরা এখনো দিবালোকে নাকের ডগায় ঘুরছে ফিরছে।
তাদের কোন বিচার হয়নি। এ যেন বিচারের বানী নিভৃতে কাঁদে। ২৮ শে অক্টোবর বারবার
আমাদের মাঝে ফিরে আসে। সজ¦নহারাদের
আর্তনাদে আমরা এদিনটিতে শোকাহত হই। শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করতে এদিন লক্ষ তরুণ
নতুন শপথে বলে বলিয়ান হয়।
২৮ শে
অক্টোবর ২০০৬ সালে রাজধানীর পল্টনের পিচঢালা পথ রক্তেলাল হয়ে গিয়েছিল! লগি-বৈঠার
আঘাত ও লাশের উপর নর্দন-কুর্দন করে ইসলামী আদর্শের পতাকাবাহীদের অগ্রযাত্রা রুদ্ধ
করে দেয়াই ছিল সেদিনের মূল মিশন। ষড়যন্ত্রকারীরা সেদিন শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে হত্যা
করে দেশকে ও জামায়াতে ইসলামীকে নেতৃত্বশূণ্য করার ফঁন্দি এটেছিলো। কিন্তু সেদিন আন্দোলনের
অকুঁতোভয় জানবাজ নেতা কর্মীরা নিজেরা জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের সে খায়েস বাস্তবায়ন হতে দেয়নি।
সেদিনের
র্মিমমতার দৃশ্যে আজো গা শিউরে উঠে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে ওরা এতো বিকেক শূন্য
হয়ে যায়?
সেদিনের ঘটনার অন্তরালে যা ছিলো তা সহজে অনুমান করা যায় ...
২৮
অক্টোবর ৪ দলীয় ঐক্যজোট সরকারের মেয়াদকালের পরের দিন নির্বাচনকালীন তত্ববধায়ক
সরকার ক্ষমতা গ্রহনের ছিল প্রথম দিন। পল্টনে বিএনপি ও বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট
ছিলো জামায়াতের পূর্বনিধারিত এবং অনুমোদিত সভাস্থল। পাল্টা আওয়ামীলীগও পল্টন
ময়দানে সভা করার ঘোষনা দেয়। এ যেন রাজনীতির চরম শিষ্টাচারিতার লঙ্ঘন । যার কারণে
বিএনপি সংঘাতে এড়িয়ে নির্ধারিত স্থানে তাদের সমাবেশ না করে নয়াপল্টন দলীয়
কার্যালয়ের সামনে তাদের কর্মসূচী পালন করছিল। আওয়ামীলীগ গণতন্ত্রের ফেরীওয়ালা, বলে এক রকম করে অন্য রকম। তাদের নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে ভয়াল
নগ্ন চেহারা তারা সেদিন প্রদর্শন করেছিলো । তাদের কার্যালয় বাদ দিয়ে জামায়াতের
নির্ধারিত সভাস্থলে বিনা উস্কানিতে দখলের চেষ্ঠা করে সাহারা,তোফায়েল, জাহাঙ্গীর কবির
নানক ,মায়া ,ডাক্তার ইকবাল ও
হাজী সেলিমের লগি-বৈঠা বাহিনীর নেতৃত্বে। তাদের গতিবিধি আচার আচরণে সচেতন মহলের
চোখে দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়েছিল যে, এ ধরেণের আচরণ ছিল অত্যন্ত পূর্ব পরিকল্পিত । চোরা পথে ক্ষমতায় আসার ডিজিটাল
নাটকের মঞ্চায়ন। কথিত স্বাধীনতার চেতনার একক দাবীদার আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের
তান্ডবে সেদিন জান্নাতের পাখি হয়ে আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন টগবগে অকুঁতুভয় তরুন শহীদ
মুজাহীদ,শিপন,রফিক, ফয়সাল, মাসুম ও
শাহাজাহান আলী । রাজধাণীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আরো যারা সৌভাগ্যবানদের কাতারে
নাম লিখালেন শহীদ জসিম-১, সাবের ,শহীদ জসিম-২, আরাফাত ,আব্বাস,রুহুল আমিন, হাবিব ও বয়োবৃদ্ধ জাবেদ আলী। জীবনের স্বপ্ন স্বাধ তাদেরকে মুহুর্তের জন্যও
স্থির লক্ষ্য হতে বিচ্ছ্যুত করতে পারেনি। এ যেন শাহাদাতের পেয়ালা পানের এক
অপ্রতিরোধ্য প্রতিযোগীতা। আন্দোলনের সাথীরা ইয়ারমুকের যুদ্ধের ন্যায় নিজে পানি পান
না করে পাশের ভাইকে পানি পান করানো, নিজের সুরক্ষা নয় আন্দোলনের ভাইয়ের সুরক্ষার জন্য ইস্পাত দেয়াল হয়ে যায়।
দুনিয়ার মায়া-মমতা যেন তাদের কাছে ছিল তুচ্ছ। নিজেরা মজলুম হয়েছিল সেদিন , জালিমের কাতারে শামিল না হয়ে শহীদের কাতারে রিক্ত হস্তে
নিজেদের শামিল করে তারা আজ কালের অনাগত বিপ্লবীদের জন্য প্রেরণার উৎস মিনার।
সত্য-মিথ্যার
দ্বন্দ চিরন্তন, সত্য-অসত্য কখনো এক হতে পারেনা; যে ভাবে আলো আঁধার এক হতে পারেনা। দেশে সাংবিধানিক ভাবে
ক্ষমতার পরিবর্তন হবে,জন রায়ের
মাধ্যমে দেশবাসী তাদের নেতৃত্ব বাছাই করে নেবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু
সাম্রাজ্যবাদী ও জয়নবাদীদের নখরে ফ্যসিবাদীদের জয়ধ্বনিতে বাংলাদেশের রাজধাণী থেকে
শুরু করে অজ পাড়া গায়েও এর আঁচড় লেগেছিল। যে কারণে দেশে একটি অনাকাঙ্কিত পরিবেশ
তৈরী হয়েছিলো। যার মাধ্যমে পরবর্তীতে সাজানো নির্বাচন প্রত্যক্ষ করেছিলো সমগ্র
জাতি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা নিজেই বলেছিলেন
১/১১ আওয়ামীলীগের আন্দোলনের ফসল (সুত্র: বিবিসি নিউজ-১১ জানুয়ারী ২০১৮)।
২৮শে’র দিন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা নেতৃত্বের নির্দেশে অত্যন্ত
সুশৃংখল ভাবে সমাবেশ স্থলে অবস্থান করছিল। মারাত্নক ভাবে লগি বৈঠার আক্রমণের শিকার
একটা দলের নেতা-কর্মীরা স্বাভাবিক ভাবে বেপরোয়া ও প্রতিশোধ পরায়ণ হওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু দলের আমীরের গঠনতান্ত্রিক বক্তব্যের মাধ্যমে সবাই
হানাহানির পরিবর্তে চরম ধর্য্য ধারণ করেছিল। সেদিনের ঘটনা যারা প্রত্যক্ষ করেছিল
তাদের অনেকের ভাষ্য মতে -সে দিন যদি দলের আমীরের বক্তব্য বেপরোয়া হত হয়ত বা
পরিস্থিতি অন্য রকম হত। আবার ইসলামী সংগঠন ব্যতিত অন্য বৈষয়িক দল হলে সেই ধর্য্য ও
ক্ষমা করে দেয়ার নমুনা প্রদর্শন করা সম্ভব হতো কিনা তা ও ভাববার বিষয় ছিল। সেদিন
খুন করে ঘটনাস্থল থেকে লাশ চুরি করে অপ-রাজনীতি করার মত নির্লজ্জ ইতিহাস উপহার
দিতেও আওয়ামীলীগ কুন্ঠিত হয়নি। ২৮ শে অক্টোবর কালো অধ্যায় রচনাকারীদের স্বপ্নস্বাধ
সাময়িক ভাবে বাস্তবায়ন হলেও শহীদের সাথীরা রক্তের বদলা নিতে কফিন ছুয়ে আন্দোলনের
কাজ পূর্নদমে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দীপ্ত শপথ গ্রহন করেন।
২৮
অক্টোবরের ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় পাতানো নির্বাচনের মাধমে কুৎসিত ফ্যাসিবাদীদের
চেহারা পুনরায় প্রকাশ করল আওয়ামীলীগ। সারাদেশে ইসলামপন্থীদের নানা অভিযোগে দমনের
ভয়ঙ্কর ভুমিকায় অবতীর্ণ হলো। সত্যপন্থীদের জীবন দিয়ে হলেও আন্দোলনের সুরক্ষার
তীব্রতায় দিশেহারা হয়ে আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে একটি স্পর্শ কাতর কতিথ ‘যুদ্ধপরাধ’ ইস্যু এনে ঘায়েল
করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে ক্ষমতাসীন নীলনকশার সরকার! ইসলাম বিদ্বেষী সরকার ইসলামী
সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে হত্যা করার জন্য যেন সমগ্র দেশবাসীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা
করেছিল।
স্বাধীনতা
উত্তর বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে কোন ধরনের হত্যা অগ্নিসংযোগ
লুটপাট ধর্ষণের মামলাতো দূরের কথা সারা দেশে কোন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরীও ছিলনা
। যেসব মিথ্যা অভিযোগের সাথে জামায়াত নেতৃবৃন্দের দূরতম সংশ্লিষ্টতা ছিলনা । তারা
সেই অভিযোগগুলোকে বিচারের ফ্রেমে বন্দী করে ! আওয়ামীলীগ সরকার ২০০৬ সালে ক্ষমতায়
আসার পর তারা নতুনভাবে জামায়াতের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তোলে। বিচারের
নামে অবিচার চাপিয়ে দেয়া শুরু করে। আওয়ামীলীগ তাদের হীন উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করার
জন্য আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল গঠন করে। তারা দেশী ও আন্তর্জাতিক
পর্যায়ের সমস্ত মতামতকে উপেক্ষা করে একের পর একে জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে
কারারুদ্ধ করে হত্যার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠে যা এখনো চলমনা।
এসব
জুলুম-নির্যাতনের পরেও ইসলামী আদর্শের সৈনিকরা তাদের কার্যক্রম কোনভাবেই বন্ধ
করেননি কারণ তারা বিশ্বাস করে ভালো-মন্দ সবকিছু আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আল্লাহর
দ্বীনের উপর দায়েম কায়েম থাকাই ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের অন্যতম মিশন । এই কাজ
করতে গিয়ে আল্লাহ তা‘য়ালা যদি শহীদ
করেন অথবা গাজী করেন তাতে তো তাদের কোন আপত্তি নেই। ঠিক এভাবেই কোন আপত্তি ছিলনা
২৮ শে অক্টোবরের শহীদদের অথবা যারা গাজী হিসেবে ফিরেছেন তাদের। যারা সেদিন ইসলাম
বিদ্বেষীদের দুনিয়াবী সমস্ত প্রস্তুতির বিরুদ্ধে আল্লাহর উপর ভরসা করে ইট পাটকেল
দিয়ে লাঠি অস্ত্র তরবারি ও নানা ধরনের ভারী অস্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল। এটি
কেবলমাত্র তাদের পক্ষেই সম্বভ যারা আল্লাহ তা‘য়ালার উপর ভরসা রাখতে পারে।
বাংলাদেশের
যেসব প্রান্তরে শহীদের খুন ঝরেছে সেসব প্রান্তরেই আন্দোলন গতিশীল হয়েছে, গণভিত্তি রচিত হয়েছে। ভিন্ন দল-মত ও সাধারণ মানুষের মধ্যে এ
দল সম্পর্কে জানার প্রচন্ড আগ্রহ জন্মেছে। ঢাকা শহরে ২৮ অক্টোবর ছিল দেশের ইতিহাসে
জনশক্তির আত্নত্যাগের সবচেয়ে বড় নজির। আন্দোলনের কর্মীরা দৃঢ় চিত্তে মনে করে এ
রক্ত কখনো বৃথা যেতে পারেনা। একটি কল্যাণমূলক ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে
ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত হওয়ার মাধ্যমে আমরা এর প্রতিশোধ নিতে চাই।
২৮
অক্টোবরের শহীদ পরিবার গুলোর আত্নীয়দের সাথে যখনই আমরা দেখা করতে গিয়েছি প্রশান্তিতে
হৃদয় ভরে গিয়েছে ,বার বার আল্লাহর
শুকরিয়া আদায় করেছি। শহীদদের স্বজনদের বক্তব্য আমাদের আন্দোলনের কাজে অদম্য
প্রেরণা পেয়েছি। শহীদের মা-বাবা এখনও আমাদের কন্ঠে মা-বাবা ডাক শুনে তাদের হৃদয়ের
অপুরনীয় রক্তক্ষরণ বন্ধ করেন,আন্দোলনের
নেতা-কর্মীদেরকে নিজের সন্তান মনে করেন ,আমাদের সুখ যেন ওনাদের পরম পাওয়া আমাদের দুঃখ-কষ্ট যেন ওনাদের সবচেয়ে বড়
যন্ত্রনার। আমাদের মাঝে তাদের সন্তাদেরকে খোঁজে ফেরেন। তারা আমাদের আপনেরও আপন। আর
সন্তানের আত্নত্যাগের চুড়ান্ত মানজিলের স্বার্থকতার অপেক্ষায় থাকেন -‘কবে এ দেশে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা হবে!’।
আমরা
শহীদের সাথীরা শোককে শক্তিতে পরিণত করতে চাই।আমাদের প্রিয় নেতাদের হারানোর ব্যথা
হৃদয়ে ধারণ করে আমরা প্রতিশোধ গ্রহণ করতে চাই। যেই প্রতিশোধ কল্যাণের, যে প্রতিশোধ দিকভ্রান্ত্র মানুষকে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে
সঙ্ঘবদ্ধ করার, যে প্রতিশোধ জুলমতন্ত্রের অবসান
ঘটিয়ে ইসলামের সুমহান কল্যাণ সর্বত্র
চড়িয়ে পড়বে। প্রতিষ্টিত হবে সেই প্রত্যাশিত ন্যায় ইনসাফের কল্যাণরাষ্ট্র। যেখানে
প্রতিষ্টিত হবে ধর্ম বর্ণ গোত্র নির্বিশেষে সব মানুষের অধিকার। হেরার আলোয়
উদ্ভাসিত হবে আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ।
তথ্য সুত্র: ছাত্রসংবাদ,দৈনিক সংগ্রাম,সোনার বাংলা, ২৮ অক্টোবর কালো অধ্যায় ও বিবিসি
লেখকঃ জনাব আব্দুল জব্বার, প্রাক্তণ কেন্দ্রীয় সভাপতি-বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
No comments:
Post a Comment
আমার প্রিয় বাংলা বই-এর যে কোন লেখাতে যে কোন ত্রুটি বা অসংগতি পরিলক্ষিত হলে দয়া করে আমাদের লিখুন।