সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদূদী রাহি. এর এই বই খানা পড়ে আমরা তৈরী করেছি ১৪৯টি প্রশ্নোত্তর। টেকনিক্যাল কারণে উত্তর গুলো আমরা এই মুহুর্তে প্রকাশ করলাম না। কেবলমাত্র ১৪৯টি প্রশ্ন এখানে পত্রস্থ হলো।
আমাদের বিশ্বাস এই প্রশ্ন গুলো উত্তর বের করার
উদ্দেশ্যে যদি কেউ বই খানা পড়েন, তাহলেঃ
১. তিনি বইটি পড়তে মনযোগী হবেন।
২. এতে করে বইটির মূল বিষয়বস্তু বুঝতে সীমাহীন
সহায়ক হবে।
৩. এর মাধ্যমে সাহাবায়ে কিরামের মর্যাদা সম্পর্কে
শরয়ী দৃষ্টিভংগী পরিস্কার হবে।
৪. মাওলানা মওদূদী রাহি. এর সাহাবায়ে কিরাম সম্পর্কে
যে দৃষ্টিভংগী শোনা যায়,
তা আসলে কেমন-তা মাওলানার জবানীতে জানা যাবে।
৫. মাওলানা মওদূদীর প্রতি আপনার শ্রদ্ধা আর ভালবাসা
আরো বেড়ে যাবে।
--------------------- --------------------- --------------------- --------------------- ---------------------
1. রাসূল সা. এর
আদর্শ জীবন অনুসারণের নির্দেশ দেয়ার পর আল্লাহ
তায়ালা কাদের কর্মনীতি মুসলমানদের সামনে আদর্শ
নমূনা হিসাবে পেশ
করেছেন?
2. রাসূল সা. এর আদর্শ জীবন অনুসারণের নির্দেশ দেয়ার পর আল্লাহ তায়ালা সাহাবায়ে কিরামের কর্মনীতি মুসলমানদের সামনে আদর্শ নমূনা হিসাবে পেশ করেছেন কেন?
3. ঈমানের মিথ্যা দাবীদারদের চরিত্র ও রাসূলুল্লাহ সা. এর নিষ্ঠাবান সাহাবায়ে কিরামের চরিত্রের স্বাতন্ত্র ও পার্থক্য সম্পূর্ণ রূপ উজ্জল উদ্ভাসিত করার জন্য আল্লাহ কি করেছেন?
4. যদিও ঈমানের বাহ্যিক ঘোষণার দিক থেকে তারা এবং এরা একই মুসলিম জামায়াতের অন্তর্ভূক্ত। এখানে তারা কারা এবং এরা কারা?
5. মুসলিম আর মুনাফিকরা একই জামায়াতের অন্তর্ভূক্ত থেকে নামাযের জামায়াতে শরীক হতো। কিন্তু কখন পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে পড়তো?
6. আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অনুগত নিষ্ঠাবাব অনুসারী কে, আর কে শুধু নামকাওয়াস্তে মুসলমান তা দিবালোকের মতো স্পষ্ট ধরা পড়ে যেতো কখন?
7. কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে যারা তোমার চারপাশে এসে একত্র হয়েছে আর দিনরাত নিজেদের রবের স্মরণে ও আলোচনায় নিরত থাকছে, তাদের সাথিত্ব দ্বারাই তুমি তোমার হৃদয়কে সন্তুষ্ট ও পরিতৃপ্ত করো। এই কথাটা কাদের বক্তব্যের জবাবে বলা হয়েছে। তাদের বক্তব্য কি ছিল?
8. “আর যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্যে মাগফিরারেত দোয়া করে।” কারা কাদের জন্য দোয়া করে?
9. হযরত উমরা রা. ইসলামের প্রচার, প্রসার, প্রতিষ্ঠা ও শ্রেষ্ঠত্বের জন্য যা কিছু করেছেন, তা তাঁর ব্যক্তিগদ যোগ্যতার ফসল নয়। তাহলে তা কি?
10. ইমাম মালিক রাহ. সাহাবায়ে কিরামের বৈশিষ্ট বর্ণনা করতে গিয়ে কি বলেছেন?
11. মসীহ আ. এর হাওয়ারীদের গুণ বৈশিষ্ট্যের কথা আমরা শুনে আসছিলাম, এরা যে দিখছি ঠিক সেই সব গুণবৈশিষ্ট্যেরই অধিকারী-একথা কারা কখন বলেছিলেন?
12. রাসূল ও সাহাবায়ে কিরামদের মদীনায় আহবান জানানোর উদ্যোগটার অর্থ কি হতে পারে সে সম্পর্কে তারা অনবহিত ছিলেন না। এ উদ্যোগের অর্থ কি ছিল?
13. আমরা একে গ্রহণ করে আমাদের ধন সম্পদ ধ্বংস করতে ও নেৃতস্থানীয় লোকদের নিহত হবার ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত-এমন কথা করা বলেছিলেন এবং কার কথার জবাবে বলেছিলেন?
14. মোট ৭৫জন মানুষের একটা প্র্রতিনিধি দল রাতের আঁধারে রাসূল সা. এর সাথে সাক্ষাৎ করে ইসলাম গ্রহণ করেন এবং ঐতিহাসিক বাইয়াত গ্রহণ করেন। ইতিহাসে এই বাইয়াতকে কি বলে আখ্যায়িত করা হয়?
15. দুনিয়ার বুকে বেঁচে থাকার ও টিকে থাকার ক্ষমতা কার আছে এবং কার নেই ময়দানে তার ফায়সালা হয়ে যাবে-এই বিবেচনায় রাসূল সা. কি সংকল্প করলেন?
16. উত্তরে বাণিজ্য কাফেলা এবং দক্ষিণে কুরাইশদের সেনাদল। এই অবস্থায় আল্লাহর ওয়াদা কি ছিল?
17. মিকদাদ ইবনে আমর রা. রাসূল সা. উদ্দেশ্য করে বলেছিলেনঃ আমরা বনি ইসরাঈলের মতো একথা বলবো নাঃ যাও, তুমি ও তোমার আল্লাহ দু’জনে লড়াই করো, আমরা এখানে বসে রইলাম। মিকদাদ রা. বসে না থাকলে কি করবেন বলে জানালেন?
18. আপনি যদি আমাদের নিয়ে সমুদ্রে ঝাঁপ দেন, তাহলে আমরাও আপনার সাথে সমূদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়বো। এই কথাটা কে কাকে বলেছিলেন?
19. সংক্ষিপ্ত সময়ে যারা যুদ্ধ করতে এগিয়ে এলেন, তাদের সংখ্যা ছিল তিনশ’র কিছু বেশী। তার মাঝে ৮৬জন মুহাজির। বাকীরা কোন গোত্রের কতজন?
20. মুসলমানদের যদি বানিজ্য কাফেলা লুট করার ইচ্ছা ছিল না। তার যুক্তি কি?
21. “হে আল্লাহ! যদি আজ এ মুষ্টিমেয় দলটি ধ্বংস হয়ে যায়, তাহলে এ পৃথিবীতে আর কোথাও তোমার ইবাদত করার মতো কেউ থাকবেনা” কে এই দোয়া করেছিলেন, কখন করেছিলেন?
22. বদরের যুদ্ধে মক্কার মোহাজির সাহাবীগনের পরীক্ষা ছিল সবচেয়ে কঠিন। তা কি?
23. বদরের এ চূড়ান্ত বিজয় আরবে ইসলামকে একটি উল্লেখযোগ্য শক্তিতে পরিণত করলো। এ সম্পর্কে একজন পাশ্চাত্য গবেষক কি লিখেছেন?
24. আর সেই মহা পরাক্রমশালী দয়াময়ের উপর ভরসা করো, যিনি তোমাকে সেই সময়েও দেখতে পান যখন তুমি দাঁড়াও। আর তিনি সিজদায় অবনত লোকদের মধ্যে তোমার গতি বিধির উপরও লক্ষ্য রাখেন। এখানে ‘লক্ষ্য রাখেন’ দ্বারা চারটি অর্থ হতে পারে। প্রথম দুইটি কি কি?
25.“আল্লাহ নিজের কাজের জন্য তোমাদের বাছাই করেছেন এবং তোমাদের জন্যে দীনের মধ্যে কোনো সংকীর্ণতা রাখেননি।” এখানে তোমাদের বলতে কাদেরকে বুঝানো হয়েছে?
26. মুসলমানের জন্য সঠিক জীবনাচার কি?
27. যে বন্ধন মুসলমানদের পরস্পর সম্পর্কিত করেছে তা কি?
28.মুসলমানের জন্য অকল্যাণ, হিংসা-বিদ্বেষ এবং ঘৃণা কেবল কখনই অন্তরে স্থান পেতে পারে?
29.রাসূল সা. বলতেনঃ এখন তোমাদের সামনে এমন এক ব্যক্তির আগমণ ঘটবে যে জান্নাতের অধিবাসী। রাসূল সা. এই কথা তিন দিন একাধারে বললেন আর তিন দিন একই ব্যক্তির প্রবেশ করলেন। তিনি কে?
30. “আমি আমার মনের মধ্যে কোন মুসলমানের জন্যে বিদ্বেষ পোষণ করিনা এবং মহান আল্লাহ তাকে যে কল্যাণ দান করেছেন সে জন্যে তাকে হিংসাও করিনা” এমন কথা যে ব্যক্তি বলেছিলেন, সে ব্যক্তির ব্যাপারে আল্লাহর রাসূল সা. কি বলেছিলেন?
31. “যে আমার সাথিদের প্রতি বিদ্বেষ পোষন করে, সে আমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করার কারণেই তাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে” এই হাদীসকে রেফারেন্স হিসাবে গ্রহণ করে মাওলানা মওদূদী কি মত দিয়েছেন?
32. মুয়াবিয়া রা. এর সম্পর্কে মাওলানা মওদূদী রাহি. এর মত কি?
33. সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে বহু লোক মুমিন ও নেক আমলকারী ছিলেন না-এমন তাফসীর করা কুরআনের কোন কোন আয়াতের বিপরীত অর্থ গ্রহণের শামিল?
34. হুদাইবিয়ার সন্ধিকালে সাহাবায়ে কিরামের নিকট থেকে গৃহীত বায়াতকে কি বলা হয়?
35. হুদায়বিয়া মক্কা ও মদীনা থেকে কতটুকু দূরে অবস্থিত?
36. জনগণ তাদের স্বাধীন মতামতের ভিত্তিতে পরপর চারজন সাহাবীকে তাদের খলিফা নির্বাচিত করে। মুসলিম উম্মাহ এ খিলাফতকে কি নামে আখ্যায়িত করে?
37. মুহাজিরগন মক্কা ও অন্যান্য স্থান থেকে হিজরত করে আনসারদের শহরে আসলে তাঁরা রাসূলুল্লাহ সা.এর কাছে কি প্রস্তাব দিলেন?
38. একটি সাধারণ কথা যা অন্য কোনো মানুষের জীবনে সংঘটিত হলে তা তেমন কোনো গুরুত্বই বহন করেনা। কিন্তু অনুরূপ ঘটনা নবীর জীবনে সংঘটিত হলে কি হয়?
39. আল্লাহর পক্ষ থেকে অত্যন্ত কঠোরভাবে নবী-রাসূলদের জীবন পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে কেন?
40. আল্লাহর ইচ্ছার পরিপন্থী এমন কোন ক্ষুদ্র কাজ নবীর দ্বারা সংঘটিত হয়ে গেলে সংগে সংগে তা সংশোধন করা দেয়া হয়েছে কেন?
41. নবীর মর্যাদা এ কারণে নয় যে, তাঁর কোন ভূল-ত্রুটি হওয়া অসম্ভব। বরং নবীর মর্যাদা অন্য কারণে। তা কি?
42. সাহাবায়ে কিরাম হোন বা রাসূল সা. এ স্ত্রীগণ হোন, তারা সবাই মানুষ ছিলেন। কিসের উর্ধ্বে ছিলেন না?
43.সাহাবায়ে কিরাম যে মর্যাদা লাভ করেছিলেন, তা কি কারণে?
44. বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন সাহাবী, যিনি রাসুলুল্লাহর মক্কা অভিযানের খবর কুরাইশদের কাছে গোপনে প্রেরণ করেন। তার নাম কি?
45. আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের বড় বড় মনীষী হাদিস, তাফসির এবং ইতিহাস বিষয়ে যে সব গ্রন্থ রচনা করেছেণ, তার মধ্যে যে সব জায়গায় সাহাবায়ে কিরাম, রাসূল সা. এর পবিত্র স্ত্রীগন এবং অন্যান্য সম্মানিত ব্যক্তিবর্গের মর্যাদা ও পূর্ণতার বর্ণনা করা হয়েছে, সেখানেই আর কি বর্ণনা করতেও দ্বিধা করা হয় নাই?
46.রাসূল সা. এর পর তাঁরা সকলেই সত্যের সাথে এবং সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁরা কারা?
47. এরা খুলাফায়ে রাশেদীন এবং আইম্মায়ে মাহদীয়ীন-তারা কারা?
48. রাসূলুল্লাহ সা. যে সৌভাগ্যবান লোকরেদ প্রশিক্ষণ দান করেছিলেন, মানব জাতির ইতিহাসে তাঁরা ছিলেন অতুলনীয়। এই সৌভাগ্যবান পবিত্রাত্মার মনীষীদের একজন কে?
49. কার শাহাদাতের খবর শুনে রাসূল সা. হুদাইবিয়া নামক স্থানে সাহাবায়ে কিরামের বায়াত গ্রহণ করেন?
50.হুদাইবিয়া সন্ধির সময়ে রাসূল সা. এর হাতে সাহাবায়ে কিরাম কোন কথার উপর বায়াত গ্রহণ করেন?
51. হুদায়বিয়াতে অনুষ্ঠিত বাইয়াতে রাসূল সা. হযরত উসমান রা.কে কিভাবে বিরাট মর্যাদার অধিকারী বানিয়ে দেন?
52.হযরত উসমান রা. মুসলমানদের সম্মান মর্যাদা ও ইযযত আবরু পদদলিত করার চেয়ে তিনি নিজের জীবন দেয়া অতি ক্ষুদ্র কাজ বিবেচনা করেছেন। এর কারণ কি?
53. হযরত উসমানের পক্ষে প্রাণপণে যুদ্ধ করার জন্য কতজন ব্যক্তি তার মহলে উপস্থিত ছিলেন?
54. ইসলাম যে বুনিয়াদের উপর রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে, তা কি?
55. সত্যাশ্রয়ী খলিফাদের শাসনের বৈশিষ্ট্য কি ছিল?
56. হযরত আবু বকর রা. বলেছিলেনঃ আপনারা যদি আমাকে রাসূলুল্লাহ সা. এর মানদন্ডে যাচাই কের তাঁর নিকট যা আশা পোষণ করতেন, তআমার নিকটেও সে আশা পোষণ করেন, তবে তাঁর ক্ষমতা আমার নেই। একথা বলে হযরত আবু বকর তার কারণ ব্যাখ্যা করেন। সেই কারণটি কি?
57. হযরত আবু বকর রা. এর দৃষ্টি দূর্বল ব্যক্তি তার নিকট কতক্ষণ অবধি সবল?
58. হযরত আবু বকর রা. এর দৃষ্টিতে আমানত ও খিয়ানত কি?
59. আমি তো কেবল অনুসরণকারী, কোন নতুন পথে উদ্ভাবক নই-একথাটি কে বলেছিলেন, কখন বলেছিলেন?
60. হযরত উমর রা. জনগনের উদ্দেশ্যে জানিয়ে দেন, তার উপর জনগনের কি অধিকার রয়েছে। তা কি?
61. হযরত উসমান রা. আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সা. এর সুন্নাহ মেনের চলার পর আরো তিনটি বিষয় মেনের চলার অঙ্গিকার করেন। তা কি কি?
62. কোন জিনিস দৃষ্টির সংকীর্ণতা এবং জ্ঞানের স্বল্পতার পরিচায়ক?
63. উমর রা. বলেছেনঃ তোমাদের পিটাবার জন্যে আর তোমাদের সম্পদ ছিনিয়ে নেয়ার জন্যে আমি গভর্ণরদের নিযুক্ত করিনি। তাহলে কি জন্য গভর্ণর নিযুক্ত করা হয়েছে?
64. হযরত আমর ইবনুল আস রা.কে প্রতিটি বেত্রাঘাতের জন্যে দু’আশরাফী দিয়ে আপন পিঠ রক্ষা করতে হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ কি ছিল?
65. খিলাফত আলা মিনহাজিন নবুয়্যত মানে কি?
66. রাশেদা এবং মুরশিদা মানে কি?
67. নবুয়্যতের পূর্ণ প্রতিনিধিত্বশীল ব্যবস্থার কাজ কেবল রাষ্ট্রের শাসন শৃংখলা বজায় রাখা, শান্তি ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং সীমান্ত রক্ষা করার সাথে সাথে আর কি দায়িত্ব রয়েছে?
68. ইসলামী শাসনতান্ত্রিক আইনের তৃতীয় উৎস কি?
69. হাদিস, ইতিহাস এবং সীরাত গ্রন্থ সমূহ পরিপূর্ণ হয়ে আছে কিসের দৃষ্টা্ন্ত ও ধারা বিবরণী দ্বারা?
70. সাহাবায়ে কিরাম সর্বসম্মত ভাবে দীনি বিধান ও হিদায়াত সমূহের যে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দিয়ে গেছেন, তাকে ইসলামের পরিভাষায় কি বলা হয়?
71. খুলাফায়ে রাশেদীন সাহাবায়ে কিরামের সংগে পরামর্শক্রমে শাসনতান্ত্রিক আইন সম্পর্কিত যেসব ফায়সালা করে গেছেন, তা আমাদের জন্য কি?
72. সাহাবায়ে কিরামের কোন বিষয়ে ঐক্যমতে উপনীতি হবার অর্থ কি?
73.প্রমাণিত আইন বা হুজ্জত মানে কি? বা সে গুলোর ব্যাপারে আমাদের করণীয় কি?
74. সাহাবায়ে কিরামদের কোন অবস্থান করা কিছুতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না?
75. খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নাত বলতে কি বুঝায়?
76.চার খলিফার সম্মুখে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কোন বিষয় উপস্থাপন করা হলে তারা কোন পন্থা অনুসরণ করতেন?
77. খিলাফত সম্পর্কে খুলাফায়ে রাশেদীন এবং সাহাবায়ে কিরামের সর্বসম্মত ধারণা কি ছিল?
78. নিজের স্থলাভিষিক্তের ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সা. কোন ফায়সালা না দিয়ে গেলেও জনগন তাদের স্বাধীন মর্জি মতো পর পর চারজন সাহাবীকে তাদের খলিফা নির্বাচিত করে। যেখানে তিনিটি অবস্থার কোন অবস্থা সৃষ্টি হয়নি-তা কি কি?
79. মদীনার সকলেই কোন প্রকার চাপ-প্রভাব এবং প্রলোভন ব্যতিত নিজেরা সন্তুষ্ট চিত্তে তাকে পছন্দ করে তার হাতে আনুগত্যের শপথ বা বাইয়াত গ্রহণ করে। কার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে?
80.এখন কোন ব্যক্তি যদি মুসলমানদের পরামর্শ ব্যতিরেকে কারো হাতে বাইয়াত করে তাহলে সে এবং যার হাতে বাইয়াত করা হবে-উভয়ই নিজেকে মৃত্যুর হাতে সোপর্দ করবে। এই কথাটা কে বলেছেন?
81. হযরত উমরা রা. খেলাফতের ফায়সালা করার জন্য তার ওফাতকালে একটি নির্বাচন কমিটি গঠন করেন। তার সদস্য সংখ্যা কত ছিল? সেই কামিটি কাকে খলিফার নাম প্রস্তাব করার ইখতিয়ার প্রদান করে?
82.আব্দুর রহমান ইবনে আওফ দায়িত্ব পেয়ে সাধারণ লোকদের মধ্যে ঘোরা-ফেরা করে, হজ্জ ফেরত কাফেলায় গিয়ে, জনমত যাচাই করে খলিফা হিসাবে যার নাম প্রস্তাব করেন, তিনি কে? কোথায় তার বাইয়াত হয়?
83. হযরত উসমান রা. এর শাহাদাতের পর কিছু লোক আলী রা.কে খলিফা করতে চাইলে তিনি কি বলেন?
84. আমি তোমাদেরকে নির্দেশও দিচ্ছি না, নিষেধও করিছিনা। তোমরা নিজেরাই এ ব্যাপারে ভালভাবে বিবেচনা করতে পারো।–এই কথাটি কে কোন কথার প্রেক্ষিতে বলেছিলেন?
85. আপনি আপনার উত্তরসূরী মনোনয়ন করছেন না কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে হযরত আলী রা. কি বলেছিলেন?
86. খেলাফত এবং রাজতন্ত্রের যে স্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন ধারণা সাহাবায়ে কিরামগন পোষণ করতেন, আবু মুসা আশআরী রা. তা যে ভাষায় ব্যক্ত করেছেন, তা কি?
87. যা প্রতিষ্ঠা করতে পরামর্শ নেয়া হয়েছে, তার নাম কি আর তরবারীর জোরে যা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার কি?
88. হযরত আবু বকর রা. কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আল্লাহ কিতাবের বা রাসূল সা. এর নির্দেশনা না পেলে কি করতেন?
89. আপনাদের মধ্যে যাদের ইচ্ছা আমার সাথে দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। আবার যাদের ইচ্ছা আমার সাথে একমতও হতে পারেন। আপনারা কেবল আমার মতামত মেনে নেবেন-এমনটি আমি চাইনা। এমন কথা কে কাদেরকে বলেছিলেন?
90. যতক্ষণ যায়েদের কাছে একজন সাধারণ মুসলমান এবং উমর সমান না হয়, ততক্ষণ যায়েদ বিচারক হতে পারেনা। এই কথা হযরত উমর রা. কেন হযরত যায়েদকে বলেছিলেন?
91. এটা তোমার প্রথম বে-ইনসাফি। এই উক্তিটি হযরত আলী রা. এর। তিনি কাকে উদ্দেশ্য করে এবং কেন এই উক্তি করেন?
92. বায়তুলমালের অর্থ ব্যবহারে বাদশাহী ও খিলাফতের মৌলিক পার্থক্য কি?
93. আমি বাদশা না খলিফা? হযরত উমর রা. এর এমন প্রশ্নের জবাবে হযরত সালমান ফারসী রা. কি জবাব দেন?
94. হযরত আবু বকর রা. এর খেলাফতের প্রাক্ষালে বায়তুলমালের খাজাঞ্চী কে ছিলেন?
95. হযরত আবু বকর রা. খলিফা নিযুক্ত হওয়ার পর তার জন্য যে ভাতা নির্ধারণ করা হয়, তা কেমন ছিল?
96. হযরত আবু বকর রা. এর জন্য যে ভাতা নির্ধারণ করা হয়, তার বার্ষিক পরিমাণ কত দিরহাম ছিল?
97. হযরত আবু বকর রা. তার ওফাতের সময় ঘনিয়ে এলে তিনি অসিয়ত করে যান যে, আমার পরিত্যক্ত সম্পত্তি থেকে আটহাজার দিরহাম বায়তুলমালকে ফেরত দেবে। সে অনুযায়ী তা হযরত উমর রা. এর কাছে আনা হলে তিনি কি বলেন?
98. হযরত উমর রা. এর বক্তব্য অনুযাযী বায়তুলমালে খলিফার অধিকার তিনটি কি কি?
99. বায়তুলমালে তিনিটি বিষয় ব্যতিত অন্য কিছুকেই ন্যায় মনে করতেন না হযরত উমর রা.। তা কি কি?
100.হযরত আলী রা. ইনতিকালের পর তার পরিত্যাক্ত সম্পত্তি যা পাওয়া যায়, তার পরিমাণ কত?
101. হযরত আলী রা. বাজারে কখনো পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে কিছু কিনতেন না কেন?
102.আকীল রা. হযরত আলী রা. এর কাছে বাইতুলমাল থেকে টাকা দাবী করলে হযরত আলী তা দিতে অস্বীকার করে কি বললেন?
103. খেলাফতে রাশেদার সময়ে সকল বিষয় মজলিসে শুরার সামনে হুবহু পেশ করা হতো। তখন কিসের ভিত্তিতে ফায়সালা হতো এবং কিসের ভিত্তিতে ফায়সালা হতো না?
104. খুলাফায়ে রাশেদার সময় খলিফাগন কেবল মজলিসে শুরার মাধ্যমেই জাতির সম্মুখীন হতেন না। তাহলে আর কি কি প্রক্রিয়ায় জাতির সাথে মিলিত হতেন?
105. হযরত আবু বকর তার খিলাফতের প্রথম ভাষণে প্রকাশ্যে সর্ব সাধারণের সামনে কি বলে দেন?
106. কোন ব্যাপারে যদি আমি শৈথিল্য দেখাই তাহলে তোমরা কি করবে? হযরত উমর রা. এর এমন প্রশ্নের জবাবে বিশর বিন সাআদ রা. এর জবাব কি ছিল?
107. হযরত উসমান রা. সর্বাধিক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন। কিন্তু কি করার চেষ্টা করেননি?
108. কার্যত কোন বিদ্রোহী ভূমিকা গ্রহণ না করা পর্যন্ত মৌখিক বিরোধিতা এমন কোন অপরাধ নয়, যদ্দরুন তাদেরকে শাস্তি দেয়া যেতে পারে। এই কথা কে বলেছেন, কাদের ব্যাপারে বলেছেন?
109. খিলাফতে রাশেদার শাসনামল যদি হয় একটি আলোর মিনার, তাহলে সেই আলোর মিনারের প্রতি দৃষ্টি রেখেছিলেন কারা?
110. হযরত আলী সরা. এর কোন কর্মপন্থা একজন খলিফায়ে রাশেদ এবং একজন বাদশার পার্থক্য সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরে?
111. হযরত আলী রা. কর্তৃক সিফফীন যুদ্ধের ৪টি সিদ্ধান্ত তাকে বাদশা নয় বরং খলিফায়ে রাশেদ হিসাবে সুস্পষ্ট করে তুলে। সেই ৪টি সিদ্ধান্ত কি কি?
112. সিফফীনের যুদ্ধে বিরোধী পক্ষ থেকে প্রাপ্ত সকল সম্পদ বসরার জামে মসজিদে জড়ো করার পর হযরত আলী রা. কি ঘোষনা করেন?
113.সিফফীন যুদ্ধের পর লোকেরা খবর রটায় যে, হযরত আলী রা. বসরার পুরুষদের হত্যা করতে চায়, আর চায় স্ত্রীদের দাসীতে পরিণত করতে। হযরত আলী তখন তাৎক্ষনিক ভাবে কি বললেন?
114. সিফফীন যুদ্ধের পরাজিত পক্ষের আসল পরিচালক কে ছিলেন? হযরত আলী রা. তার সাথে কি আচরণ করেন?
115. আমি আশা করি, আখেরাতে তোমার পিতা এবং আমার মধ্যে যে ঘটনা ঘটবে, তাকে আল্লাহ কুরআনে এভাবে বর্ণনা করেছেনঃ “আমি তাদের অন্তরের কলুষ-কালিমা বিদুরীত করবো, আর তারা ভাইয়ের মতো একে অন্যের সম্মুখে উচ্চাসনে উপবিষ্ট হবে।” এখানে পিতা বলতে কে? আর এই উক্তি কে করছেন?
116.সূরা তাওবার ১১৮ নম্বর আয়াতের শুরুতে বলা হয়েছেঃ “আর সে তিনজনকে তিনি মাফ করে দিয়েছেন।” যে তিনজনকে মাফ করা হয়েছে, তারা কারা?
117. কায়াব ইবনে মালিক রা., হিলাল ইবনে উমাইয়া রা. এবং মুরারা ইবনে রুবাই রা. এর মধ্যে কোন ২জন বদরের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলেন?
118. তাবুক থেকে ফিরে এসে রাসুলুল্লাহ সা. মুসলমানদের নির্দেশ প্রদান করলেন, কেউ যেনো তাদের সাতে সালাম কালাম না করে। যাদের সাথে সালাম কালাম করা হবে না, তারা কে কে?
119. কায়াব ইবনে মালিক রা. তাবুকের অভিযানে না গিয়ে মদীনায় থেকে গেলে তিনি দেখতে পান যে, তিনি যাদের সাথে রয়ে গেছেন, তারা দুই শ্রেণীর মানুষ। তারা কারা?
120.প্রকৃত ঘটনা হলো, আপনার কাছে পেশ করার মতো আমার কোন ওযর নেই। যুদ্ধে যেতে আমি পুরোপুরি সম্মম ছিলাম। রাসূল সা. কোন প্রশ্নের জবাবে কে এই জবাব প্রদান করেন?
121. আমরা শুনলাম তোমার কর্তা নাকি তোমার উপর চরম যুলুম করছে। কিন্তু তুমি তো কোন অবহেলার পাত্র নও। তুমি এমনটিও নও যে তোমাকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেয়া যেতে পারে। তুমি আমাদের কাছে এসে যাও। আমরা তোমাকে মর্যাদা দান করবো” এমন কথা কে কার উদ্দেশ্যে বলেছিলেন বা লিখেছিলেন?
122.“তোমাকে মুবারকবাদ। আজকের এদিন তোমার জীবনের সর্বোত্তম দিন”।এমন কথা রাসূল সা. কাকে বলেছিলেন?
123. ইসলামের সাহায্য সহযোগিতা করার ব্যাপারে অসৎ নিয়্যতে নয়, নেক নিয়্যতেই গোটা জীবনেও যদি কারো একবার ত্রুটি হয়ে পড়ে, তাহলে কি সমস্যা রয়েছে?
124. দায়িত্ব ও কর্তব্যে অবহেলা কোন সাধারণ ব্যাপার নয়, বরঞ্চ কি?
125. তাবুকের অভিযানে যায়নি, এমন মুনাফিকদের পেশকৃত মিথ্যা ওজর রাসুল সা. গ্রহণ করলেন। কিন্তু সাচ্চা মুসলমানের সত্য কথা বা দোষ স্বীকার কেন আল্লাহর রাসূল গ্রহণ করলেন না বা তাদের মাফ করে দিলেন না?
126. নেতা অভিযুক্তদের শাস্তি প্রদান করছেন, পরিচালিতরা গভীর আনুগত্য আর বিনয়ের সাথে তা মাথা পেতে নিচ্ছেন, গোটা সমাজ পূর্ণ সহযোগিতার সাথে সে শাস্তি কার্যকর করছে। নেতা শাস্তি দিচ্ছেন, কিন্তু যাকে শাস্তি দিচ্ছেন, তার ব্যাপারে কোন ঘৃণা ও বিদ্বেষের লেশমাত্র নেই। রয়েছে অপরিসীম মহব্বত ও ভালবাসা। এমন একটি কাহিনী কোন সাহাবীর বেলায় ঘটেছে এবং কেন?
127. নিজেরে ফিরে যাবার জাহাহগুলো তারা এমন ভাবে জ্বালিয়ে দিয়ে ইসলামী সমাজে প্রবেশ করেছেন যে, এখান থেকে কোথাও প্রত্যাবর্তনের কোনই অবকাশ নাই। মাওলানা এমন উক্তি কাদের জন্য করেছেন?
128. যখন মানুসের প্রশংসা করা হয়, তখন কিসের ভিত্তিতে করা হয়?
129. আমরা সাহাবায়ে কিরামদের পৃথিবীর কি বলে আখ্যায়িত করি?
130. আমরা সাহাবায়ে কেরামদেরকে পৃথিবীর সর্বাধিক পরহেযগার ও নেককার লোক সমষ্টি আখ্যায়িত করি। এ বৈশিষ্ট বিরূপিত হয়েছে কিসের বিচারে?
131.কে সর্বাবস্তায়ই সাহাবী ছিলেন?
132. রূহামাউ বাইনাহুম বৈশিষ্টটি কাদের সামগ্রিক চরিত্র ও বিজয়ী স্বভাবের ভিত্তিতে নিরূপিত?
133. পারস্পরিক মায়া মুহাব্বাত, দয়া-অনুগ্রহ এবং সহমর্মিতা ও কল্যাণ কামনার দিক থেকে আর পরস্পরের অধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের দিক থেকে কখনো কোন মানব সমাজেকে এতোটা উচ্চস্তরের পাওয়া যায়নি। সে পর্যায়ে পৌছেছিল কাদের সমাজ?
134. সাহাবায়ে কিরামও মানুষ ছিলেন। উর্ধ্ব জগত হতে কোনো অতি মানব গোষ্ঠি মুহাম্মদ সা. এর সাথীত্বের জন্যে নাযিল হয়ে আসেনি। বিধায় মানুষ যতোক্ষণ মানুষই থাকছে ততোক্ষণ কি কি হতে পারে?
135. খুঁটিনাটি ঘটনা দ্বারা সাহাবায়ে কিরামের সামষ্টিক সোনালী বৈশিষ্ট্য ‘রুহামাউ বাইনাহুম’ এর মধ্যে কোন পার্থ সৃষ্টি হতো না। কারণ কি?
136. জামাল, সিফফিনের যুদ্ধে এক পক্ষ অপর পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য যুদ্ধে করেননি। তাহলে যুদ্ধ কি জন্য করেছেন?
137. জামাল-সিফফিনের যুদ্ধ অংশ গ্রহণকারী সাহাবায়ে কিরামের কেউই অপর পক্ষের দুইটি জিনিসকে অস্বীকার করতেন না। তা কি কি?
138. একটি যুদ্ধ। পরস্পর বিরোধী পক্ষের দুইজন একজন আরেকজনকে ডাক দিলেন। দুইজন কাছকাছি চলে এলেন। উভয় ফৌজের মাঝখানে তারা একে অপরকে জড়িয়ে কাঁদতে থাকেন। কোন সে যুদ্ধ? দুইজন ব্যক্তি কে এবং কে?
139. জঙ্গে জামালে হযরত আলী রা. একান্তে হযরত যুবাইর রা.কে রাসূল সা. এর একটি কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন। জবাবে হযরত যুবাইর রা. কি বলেছিলেন?
140. জানো তিনি কে? তিনি রাসূলের ফুফু সাফিয়া রা. এর পুত্র। তিনি কোন সাহাবী?
141. তিনি তো রাসূলুল্লাহর হাওয়ারী। তিনি তো রাসূলুল্লাহ শাসওয়ার। তাঁর জন্যই আমরা বেশী ভয় পাচ্ছিলাম। তিনি কে?
142. শিরক এবং ইসলামের মধ্যে সংঘটিত কোন লড়াইয়ে যখনই আমি অংশ গ্রহণ করেছি, তাতে আমি বিচক্ষণতার সাথে যুদ্ধ করেছি। কিন্তু এ যুদ্ধে না আমার মন সাড়া দেয় আর না বিচক্ষণতা। এই কথাটি কে বলেছেন? কোন যুদ্ধের ব্যাপারে বলেছেন? কখন বলেছেন?
143. হে মুহাম্মদ! আল্লাহ তোমার প্রতি রহম করুন। তুমি ছিলে বড় ইবাদত গুযার। নিশি রাত জেগে নামায আদায়কারী। কঠিন গরমের সময় রোযাদার। এই কথা গুলো কে বলেছিলেন, কখন বলেছিলেন?
144. হে তাঁবুবাসিনী! আল্লাহ আপনাকে ঘরে অবস্থানের নির্দেশ দিয়েছেন। অথচ আপনি যুদ্ধ করার জন্য বেরিয়ে এসেছেন। এই কথা কে কাকে বলেছিলেন?
145.কোন সাহাবীর হত্যাকারী ইনামের আশায় হযরত আলী রা. এর নিকট হাজির হলে তিনি তাকে জাহান্নামের সুসংবাদ (!) প্রদান করেন?
146. হযরত আলী রা. অত্যন্ত সম্মানের সাথে হযরত আয়েশা রা.কে মদীনায় পাঠিয়ে দিলে হযরত আয়েশা রা. এই সদাচরণের জন্যে তাকে দিল খুলে কি দোয়া করেন?
147. আমি আশা করি তোমার পিতা সেই সব লোকদের মধ্যে হবেন, যাদের সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ “আমরা তাদের অন্তরের সমস্ত কালিমা বিদূরিত করে দেবো আর তারা জান্নাতে মুখোমুখি আসন সমূহে ভাই বাই হিসেবে উপবেশন করবে”। এই কথা কে কাকে বলেছিলেন, কখন বলেছিলেন?
148.“আমি তোমাদের মাফ করে দিয়েছি। তোমরা যেরূপ ইচ্ছা আমল করো” এই কথা গুলো আল্লাহ কাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন?
149.তাঁরা পরস্পরের প্রতি তলোয়ার উত্তোলন করেও রুহামউ বাইনাহুম ছিলেন। কঠিন যুদ্ধাবস্তায়ও কোন কোন জিনিস পরস্পরের নিকট সম্পূর্ণ অক্ষুন্ন ছিলো?
উপরোক্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘
আমার প্রিয় বাংলা বই হোয়াইটসআপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানেক্লিক করুন, টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং ফেইসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment
আমার প্রিয় বাংলা বই-এর যে কোন লেখাতে যে কোন ত্রুটি বা অসংগতি পরিলক্ষিত হলে দয়া করে আমাদের লিখুন।