1. কোন উদ্দেশ্য, আনেআদলন, সংস্কারমূলক পদক্ষেপ
সফলকাম হতে পারেনা কতক্ষণ
পর্যন্ত?
2. কি না করতে পারলে
সফলতার স্বপ্ন নিছক কল্পনাই
রয়ে যাবে?
3. আখেরাতে আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়ার
উত্তম পথ কোনটি?
4. আন্দোলন তার কর্মীর কাছে
স্বাভাবিক ভাবে আশা করে অধিক
কর্মপ্রেরণা, ত্যাগ আর কুরবানী। আর দাবী করে কি?
5. যারা ইসলামী সমাজ কায়েম
করতে চান, তাদেরকে সর্বপ্রথম
কি উপলব্দি করতে হবে?
6. আমাদের জাতির মধ্যে একটি
আদর্শ ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠার
আকাংখার অভাব নাই। তাহলে
অভাব কিসের?
7. আমাদের জাতির সমগ্র প্রভাবশালী
অংশ বিকৃতি ও ভাংগন
সৃষ্টিতে মুখুর। কিন্তু
যারা বিকৃতি ও ভাঙ্গনে
লিপ্ত নন, তাদের অবস্থা কেমন?
8. আমাদের মাঝে সমাজ সংস্কার
ও গঠনের প্রচেষ্টারত ব্যক্তিদের সংখ্যা
কত?
9. বর্তমান যুগে সমাজ জীবন
পরিগঠন ও ভাঙ্গার বৃহত্তম
শক্তি কে?
10.
ভাঙ্গার কাজে
যারা লিপ্ত জনগনকে প্ররোচিত
করার কাজে যত শক্তি
ব্যয় করে অন্য কোন কাজে
ত করে না। তারা
কিজন্য প্ররোচিত করে?
11.
আমাদের সমাজ
কেবল অসৎ লোকের আবাস
স্থল নয়, এখানে কিছু সংখ্যক
সৎলোকও আছে। এই সৎলোকের
বৈশিষ্ট কি?
12.
দেশের জনমতকে
সমর্থনে পরিণত করা যেতে
পারে কিভাবে?
13.
যারা বিকৃতির
জন্য কাজ করে তারা
সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা
লাভ করলেও দুইটি সুবিধা
অর্জন করতে পারে না। তা কি কি?
14.
দ্বীন প্রতিষ্ঠার
কাজ আল্লাহর নিজের কাজ। এই কাজে আল্লাহর সমর্থন
লাভ করতে হলে শর্ত
কি?
15.
সমালোনা কার্যকরী
হয় কখন?
16.
ফেরেশতারা লড়াই
করার জন্য আসেনা। তাহলে
কি জন্য আসে?
17.
সাময়িক উত্তেজনার
বশে মানুষ বন্দুকের সামনে
বুক পেতে দিতে এবং প্রাণ
দান করতে পারে, কিন্তু সাময়িক
উত্তেজনার বশে কি সম্ভব
নয়?
18.
কাজ করার
আগ্রহ ও উদ্দেশ্য গ্রহনের
সাথে সাথে মানুষ সাধারণতঃ
কর্মসূচীর প্রশ্ন উত্থাপন করে। কিন্তু তারা কি ভূলে
যায়?
19.
কর্মসূচী ও পকিল্পনা
আসল নয়। তাহলে
আসল কি?
20.
কর্মসূচী ও পরিকল্পনার
সাফল্য ও ব্যর্থতার মূলে
আসল কার্যকর শক্তি কি?
21.
ব্যক্তির প্রতিটি
দূর্বলতা ও প্রতিটি গুন কাজকে
কি করে?
22.
দুনিয়ায় ইসলামী
জীবন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য
আল্লাহর সাহায্যের পর সাফল্যের
দ্বিতীয় চাবিকাঠি কি?
23.
সমাজ গঠনের
জন্য কি কারণে ব্যক্তি
গঠন প্রথম শর্ত?
24.
যে ব্যক্তি
ইসলামী জীবন ব্যবস্থা কায়েম
করতে চায়, তাকে সর্বপ্রথম
কি জানতে হবে ও বুঝতে
হবে?
25.
এ পথের
প্রত্যেকটি পথিককে এবং আন্দোলনের
প্রত্যেকটি কর্মীকে মুফতি বা মুজতাহিদ
হতে হবে-এমন কোন কথা নয়। তবে কথাটা কি?
26.
মানুষ নিজে
সঠিক পথে চলতে পারে
না,
অন্যকেও পথ দেকাতে পারে
না এবং সমাজ পরিগঠনের
জন্য যথার্থ পথে কোন কাজ করতে
সক্ষম হয়না কি ছাড়া?
27.
সাধারণ কর্মীদের
জ্ঞান কতটুকু থাকতে হবে?
28. যা কিছু ভাঙার তাকে ভেঙে ফেলে তদস্থলে উন্নততর বস্তু গড়ার এবং
যা কিছু রাখার তাকে কামের রেখে একটি উত্তম ও উন্নততর ব্যবস্থায় তাকে ব্যবহার করার মতো
গঠনমূলক যোগ্যতা ও শক্তির অধিকারী কাকে হতে হবে?
29. উন্নত বুদ্ধি-বৃত্তির অধিকারী কর্মীদের
মধ্যে যে সব জ্ঞান অধিকমাত্রায় থাকতে হবে-তা আট পর্যায়ের। যে কোন চারটি পর্যায় উল্লেখ করুন।
30. বুদ্ধিজীবী শ্রেণীর উপর প্রভাব বিস্তার করতে হবে। শিক্ষিত লোকদের সকল প্রকার সন্দেহ-সংশয় নিরসন করতে হবে। বিরুদ্ধবাদীদের প্রশ্নের যুক্তিপূর্ণ ও সন্তোষজনক জবাব দিতে হবে। এমন যোগ্যতা কাদের থাকতে হবে?
31. ইসলামের আলোকে জীবনের বিভিন্ন সমস্যাবরীর সমাধান করতে হবে। ইসলামী দৃষ্টিকোন থেকে শিক্ষা ও শিল্পকে নতুন ছাঁচে
ঢালাই করে বিন্যস্ত করতে হবে। ইসলামের অনাদি ও চিরন্তন ভিত্তির উপর একটি নতুন সভ্যতা-সংস্কৃতির প্রাসাদ গড়ে তুলতে হবে। এমন যোগ্যতা কাদের থাকতে হবে?
32. আধুনিক চিন্তা ও কর্মের ত্রুটিপূর্ণ অংশকে ত্রুটিহীন অংশ থেকে
আলাদা করার মতো সমালোচনার যোগ্যতা তাদের থাকতে হবে। তারা কারা?
33. উদ্দেশ্য সম্পাদনে ব্রতী ব্যক্তিদের মধ্যে জ্ঞানের পর দ্বিতীয়
যে অপরিহার্য গুণটি থাকতে হবে, তা কি?
34. কোন ধরণের লোক ইসলামী জীবন ব্যবস্থা কায়েমের কাজের উপযোগী হতে
পারে না?
35. যে ব্যক্তি ইসলামী জীবন ব্যবস্থা কায়েমের কাজ সম্পন্ন করবে, তাকে নিঃসংশয় চিত্তে খোদার উপর বিশ্বাস করতে হবে। সাথে খোদার ব্যাপারে কি করতে হবে?
36. যে ব্যক্তি ইসলামী জীবন ব্যবস্থা কায়েমের কাজ সম্পন্ন করবে, তাকে আখেরাতের উপর অটল বিশ্বাস রাখার জন্য কি করতে হবে?
37. ইসলামী জবিন ব্যবস্থা পরিগঠনের জন্যে এ সত্য গুলোর উপর দৃঢ় বিশ্বাস
স্থাপন করতে হবে এবং চিন্তার পূর্ণ একাগ্রতা লাভ করতে হবে। যে ব্যক্তি এ ব্যাপারে সামান্য দোদল্যমান অবস্থায় বিরাজ করে
অথবা এখনো অন্যান্য পথে প্রতি আগ্রহশীল তার কি করা উচিত?
38. যে ব্যক্তি ইসলামী জবিন ব্যবস্থা কায়েমের কাজ করবে, তাকে মুহাম্মদ রাসূল সা. এর প্রতি বিস্তারিত কি বিশ্বাস
করতে হবে?
39. মানুষের চিন্তা ও পদ্ধতি যাচাই করার একটি মাত্র মানদন্ড আছে। তা কি?
40. যে বস্তুকে সত্য মনে করে তার অনুসরণ করা। যাকে বাতিল গণ্য করে তা থেকে দূরে সরে যাওয়া। যাকে নিজের দ্বীন ঘোষণা করে তাকে নিজের চরিত্র
ও কর্মের দ্বীনে পরিণত করা। যে বস্তুর দিকে বিশ্ববাসীকে আহবান জানায় সর্বপ্রথম সে নিজে তার আনুগত্য করা। এই কথা গুলোকে এক কথায় কি বলা যায়?
41. “কাজ
কথা অনুযায়ী” এই কথার ব্যাখ্যায় চারটি কথা কি কি?
42. সৎকাজের আনুগত্য ও অসৎ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য বাহিরের কোন
চাপ প্রভাবের মুখাপেক্ষী হওয়া উচিত নয়। তাহলে কিভাবে কাজ সম্পন্ন করা উচিত?
43. যে ব্যক্তি ইসলামী জীবন ব্যবস্থা কায়েম করতে চায় তার চারিত্রিক
শক্তি কোন পর্যায়ের হবে?
44. ইসলামের জন্য যে ব্যক্তি নিজের মধ্যে সামান্যতম ভক্তি, শ্রদ্ধা ও দরদ রাখে সে এ কাজে সাহায্যকারী হতে পারে। কিন্তু এ ধরণের কোটি কোটি সাহায্যকারী থাকলেও কি
কি হতে পারে না?
45. এ ধরণের কর্মীরা যদি ময়দানে নেমে আসে তাহলে মুসলিম সমাজে এমন
কি অমুসলিম সমাজেও সর্বত্র যে বিপুল সংখ্যক সমর্থক ও সাহায্যকারী পাওয়া যায়, তাদের উপস্থিতিও ফলপ্রসু হতে পারে। এমন কর্মীর বৈশিষ্ট কি?
46. সামজ সংস্কার ও পরিগঠরেন ব্রতী কর্মীদের চারটি গুনাবলী কি কি?
47. সমাজ সংস্কার ও পরিগঠনে ব্রতী কর্মীদের খোদার বানী বুলন্দ করা
এবং দ্বীনের প্রতিষ্ঠা নিছক তাদের জীবনের একটি আকাংখার পর্যায়ভূক্ত হবে না। তাহলে কি করতে হবে?
48. এক ধরনের লোক দ্বীন সম্পর্কে অবগত হয়, তার উপর ঈমান রাখে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করে কিন্তু তার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রচেষ্ট
ও সংগ্রাম তাদের জীবনের লক্ষ্য বিবেচিত হয় না বরং সততা ও সৎকর্ম করে এবং এই সংগে নিজেদের
দুনিয়ার কাজ কারবারে লিপ্ত থাকে। এদের সম্পর্কে মাওলানা মাওদূদী রাহি এর দুইটি পজেটিভ মূল্যায়ন কি?
49. কখন সৎ লোকের উপস্থিতি কোন কাজে আসে না?
50. যেখানে জাহেলী জীবনব্যবস্থা চতূর্দিক আচ্ছন্ন করে রাখে এবং তাকে
সরিয়ে তদস্থলে ইসলামী জবীনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করার প্রশ্ন দেখা দেয়। সেখানে কোন ধরণের লোক প্রয়োজন?
51. কোন ধরণের লোকেরাই জাহেলিয়াতের আগাছা কেটে ইসলারেম পথ পরিস্কার
করতে পারে?
52. এমন সব মৌলিক গুণ যে গুলো ব্যক্তিগত ভাবে ইসলামী জীবনব্যবস্থা
গড়ে তোলার প্রচেষ্টারত প্রত্যেকটি ব্যক্তির থাকা উচিত। তা কি কি?
53. দ্বীনের সঠিক নির্ভূল জ্ঞান, তার প্রতি
অটল বিশ্বাস, সেই অনুযায়ী চরিত্র গঠন এবং তার প্রতিষ্ঠাকে জীবনোদ্দেশ্যে
পরিণত কারী ব্যক্তিরা যদি সত্যিই কিছু করতে চায়, তাহলে তাদের
কি করা অপরিহার্য?
54. প্রত্যেক বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন ব্যক্তি
কি জানে, নিছক ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় সমাজব্যবস্থায় কোন পরিবর্তন
আনা যেতে পারে না। তাহলে এজন্য
কি প্রয়োজন?
55. প্রাসদের প্রত্যেকটা ইট মজবুতভাবে একটার সাথে আরেকটা মিশে থাকলে
তবে প্রসাদটি মজবুত হয়। তেমনি ভাবে
কি হলে ইস্পাত প্রাচীর হয়?
56. দিল গুলোকে একসূত্রে গ্রথিক করতে পারে কোন কোন কাজ?
57. মোনাফেকী ধরণের মেলামেশা, স্বার্থবাদী
ঐক্য ও একটি শুস্ক-নিরস ব্যবসায়িক সম্পর্ক-এর ফলাফল কি?
58. একদল নিঃস্বার্থ চিন্তার অধিকারী ও জীবনোদ্দেশ্যের প্রতি প্রগাড়
অনুরাগী লোক একত্রিত হলে চিন্তার নিঃস্বার্থতা ও উদ্দেশ্যের প্রতি অনুরাগ যে আন্তরিকতা
ও ভালবাসার সৃষ্টি করে, তার তিনটি ফল পাওয়া যায়। তা কি কি?
59. কোন ধরণের দল বেশী দিন টিকে থাকতে পারে না?
60. পরামর্শের মাধ্যমে কাজ করার দুইটি ফায়দা কি কি? বিস্তারিত ভাবে বলুন।
61. পরামর্শের নিয়মনীতি কি?
62. একটি দল তার সব রকমের গুণাবলী সত্ত্বেও কি কারণে ব্যর্থ হয়ে
যায়?
63. ধ্বংসমূলক কাজ নিছক হৈ-হাঙগামার সাহায্যেও
সমাধা হতে পারে। কিন্তু কাজ
যদি হয় গঠনমূলক, তখন কিভাবে সম্পাদিত হবে?
64. সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা মানে চারটি কাজ। কি কি?
65. একটি দলের মেশিন এমন পর্যায়ে সক্রিয় হতে হবে যে, একটি সিদ্ধান্ত গৃহীহ হবার সাথে সাথেই তাকে কার্যকরী করার জন্যে তার সকল কল-কবজা চালু হয়ে যাবে-এই উদাহরণটি কোন বিষয়টি বুঝানোর জন্য
ব্যবহার করা হয়েছে?
66. যতেই সঠিক স্থান থেকে কাজ শুরু করুক না কেন এবং যতই নির্ভূল
উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সামনে রেখে অগ্রসর হোক না কনে, অবশেষে সমগ্র
কাজ বিকৃত করে যেতে থাকে কারা?
67. মানবিক কাজে দূর্বলতার প্রকাশ স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু কখন তা চতূর্গুণ বৃদ্ধি পেতে থাকে?
68. দলের সুস্থ-সবল অবয়ব ও রোগমুক্ত
দেহের জন্য ক্ষতিকর বস্তু কি?
69. দলের বড় অকল্যাণকাংখা কি?
70. সমালোচনা মাধ্যমেই দলের কি হয় এবং কি করা যায়?
71. সমালোচনার অপরিহার্য শর্ত কি কি?
72. একজন দোষ সন্ধানকারী সদুদ্দেশ্য প্রনোদিত সমালোচনাও কখন বা কি
কারণে দলকে ক্ষতির সম্মুখীন করে?
73. যদি অভিস্পীত গুণাবলী সমন্বিত ব্যক্তিবর্গের সমাবেশ হয়। তাহলে এই সমাবেশ কোন প্রকার ফলপ্রসু হতে পারে না
কোন গুণগুলো না থাকলে?
74. কাজের বিকাশ ও সাফল্যের জন্যে নিছক নৈতিক ও আধ্যাত্মিক পূঁজিই
যথেষ্ট-এ ধারণা যথার্থ নয়। এজন্য রয়েছে অপরিহার্য ৫টি গুনাবলী। তা কি কি?
75. যে পর্যন্ত মানুষের সম্পর্ক খোদার সাথে যথার্থ শক্তিশালী ও গভীর
না হয় এবং সে একমাত্র খোদর জন্যে কাজ করতে মনস্ত না করে, সে পর্যন্ত কি সম্ভব নয়।
76. মানুষ খোদার দ্বীনকে কায়েম করতে চায়। এজন্য সাতটি কাজ করতে হবে। তা কি কি?
77. আর কোন ভয়, লোভ-লালসা
প্রীতি ও আনুগত্যে মিশ্রণ এবং অন্য যে কোন স্বার্থের অন্তর্ভূক্তি এ কাজকে যথার্থ পথ
থেকে বিচ্যুত করবে। একাজটা কি?
78. দুনিয়াই মুমিনের কর্মস্থল এবং সবকিছু তাকে এখানেই করতে হয়। কিন্তু এতদসত্তেও মুমিন কি কি করে?
79. মুমিন কোন সে সব কাজ, যা করতে হবে এবং কোন
কোন কাজ যে গুলো সে ত্যাগ করতে হবে?
80. মুমিনকে সকল অবস্থায় কি বিশ্বাস নিয়ে কাজ করা উচিত?
81. কোন মানসিকতা ছাড়া এ পথে মানুষের পক্ষে নির্ভূল লক্ষ্যের দিকে
এক পা অগ্রসর হওয়াও সম্ভব নয়?
82. পদস্খলন ছাড়া গত্যন্তর নেই কখন?
83. তারা নিজেদের প্রাপ্যের চাইতে কমের উপর সন্তুষ্ট থাকবে এবং অন্যকে
তার প্রাপ্যের চাইতে বেশী দিতে প্রস্তুত থাকবে। এই তারা কারা?
84. তলোয়ারের চাইতেও ধারালো এবং হীরা, মনি-মুক্তার চাইতেও মুলবান এমন জিনিসটা কি?
85. চারিত্রিক গুণাবলীর অধিকারী হয়ে কোন মহান উদ্দেশ্য সম্পাদনের
জন্য যখন কোন দল সুসংবদধ প্রচেষ্টা চালায় তখন অবস্থা কি হয়?
86. পূর্ণতাদানকারী গুনাবলী সমূহের একটি গুণ, যাকে সাফল্যের চাবিকাঠি বলা যায়। তা কি?
87. তাড়াহুড়া না করা, নিজের প্রচেষ্টার
ত্বরিত ফল লাবের জন্যে অস্থির না হওয়া এব বিলম্ব দেখে হিম্ম হারিয়ে না বসা। এটি ধৈর্যের একটি অর্থ। ধৈর্যের দ্বিতীয় অর্থ কি?
88. ধৈর্যের দ্বিতীয় অর্থ হলোঃ তিক্ত স্বভাব, দূর্বল মত ও সংকল্পহীনতার রোগে আক্রান্ত না হওয়া। তৃতীয় অর্থটি কি?
89. কে ঝড়-ঝঞ্ঝার পর্বত প্রমাণ তরঙ্গাঘাতে
হিম্মতহারা হয়ে পড়ে না?
90. দুঃখ-বেদনা, ভারাক্রান্ত
ও ক্রোধান্বিত না হওয়া এবং সহিষ্ণু হওয়া কিসের অর্থ?
91. কাকে বড়ই নিম্নস্তরের হীন ও বিশ্রী রকমের বিরোধিতার সম্মুখীন
হতে হয়?
92. এ পথে পা না বাড়ানোই তার জন্য বেহতর কারণ এপথে কাঁটা বিছানো। কাদের জন্য বেহতর?
93. দ্বীন কায়েমের পথ কাঁটা বিছানো। যে ব্যক্তি কাপড়ের প্রত্যেকটা কাঁটা ছাড়াতে ব্যস্ত হবে সে সামনে
অগ্রসর হতে পারে না। তাহলে কাঁটাযুক্ত
পথের পথিকদের করণীয় কি?
94. সকল প্রকার ভয়ভীতি ও লোভ-লালসার মোকাবেলায়
সিঠক পথে অবিচল থাকা, শয়তানের উৎসাহ প্রদান ও নফসের খাহেশের বিপক্ষে
নিজের সম্পাদন করা-এই কাজ গুলোকে এককথায় কি বলে?
95. দুনিয়াপূজারীদের আরাম আয়েশ স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেও তার প্রতি
লোভ না করা এবং আক্ষেপ না করার নাম কি?
96. কোন বস্তু সাফল্যের চাবিকাঠি?
97. এমন একটি গুণ, যার উপর কাজের বেশী
সাফল্য নির্ভরশীল। গুণটি কি?
98. দুনিয়ায় যে সব জীবন ব্যবস্থা কায়েম রয়েছে, সে গুলো কারা চালাচ্ছে? আর তাদের পেছনে ব্যক্তিগত উপায়-উপকরণের সাথে সাথে আর কি কি রয়েছে?
99. নিছক বিছমিল্লাহর গমবুজে যাদের বসবাস, তাদের দ্বারা এই কাজ সাধিত হওয়া সম্ভব নয়। তাহলে কাদের দ্বারা সম্পাদিত হতে পারে?
100. পরিস্থিতি সম্পর্কে ওয়াকিফহাল, বিচার-বিবেচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা রাখে এবং জীবন
সমস্যা বুঝার ও সমাধানের যোগ্যতা রাখে। এই ধরনের গুণকে এক কথায় কি বলে?
101. প্রজ্ঞার অভিব্যক্তি কি?
102. প্রত্যেক রোগীকে একই ধরণের ঔষধ নয়, প্রত্যেক শত্রুর জন্য একই প্রকারের লাঠি নয়-এই জিনিসটা
কিসের উদাহরণ?
103. যে উদ্দেশ্য সম্পাদনের জন্যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, তা সফল করার জন্য কি করতে হবে, কিভাবে করতে হবে এবং কোন
ধরণের প্রতিবন্ধকতা কিভাবে দূর করতে হবে, তা জানার নাম কি?
104. পরিস্থিতির প্রতি নজর রাখা, সময়-সুযোগ অনুধাবন করা এবং কোন সময়ে কোন ব্যবস্থা অবলম্বন করতে হবে-এসব জানা কিসের পরিচয়?
105. গাফেল ও বুদ্ধিবিবেচনাহীন লোকের কাজ কি কি?
106. যতই সততা ও সৎ সংকল্পের সাথে কাজ করুকনা কেন, কোন ধরণের লোক কোন ক্রমেই কামিয়াব হতে পারে না?
107. সবচাইতে বড় প্রজ্ঞার পরিচয় কি?
108. নিছক শরীয়তের বিধিনিষেধ ও মাসায়েল অবগত হয়ে উপস্থিত ঘটনাবলীকে
সে দৃষ্টিতে বিচার করা মুফতির জন্যে যথেষ্ট। কিন্তু কোন কোন কাজের জন্য যথেষ্ট হতে পারে না?
109. অভিস্পীত গুণাবলীর বিরাট ফিরিস্তি দেখে আপাতঃ দৃষ্টিতে মানুষ
ভীত হয়ে পড়ে এবং চিন্তা করতে থাকে যে, আল্লাহর কামেল বান্দা
ছাড়া তো এ কাজ আর কারো দ্বারা সম্ভব নয়। অভিস্পীত এই তিনটি গুণাবলী কি কি?
110. এ ভূল ধারণা নিরসনের জন্যে অবশ্যই একথা জানা প্রয়োজন যে, প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে প্রত্যেকটি গুণ পরিপূর্ণ রূপে পাওয়া সম্ভব নয় এবং
কোন ব্যক্তির মধ্যে প্রথম পদক্ষেপেই তা পূর্ণ অনুশীলিত আকারে বিদ্যমান থাকাও জরুরী
নয়। এ ভূল ধারণাটি কি?
111. অভিস্পীত গুণাবলীর উপাদান যদি মানুষের মধ্যে বিদ্যমান থাকে তাহলে
উপযুক্ত প্রচেষ্টা সাধনার মাধ্যমে ধীরে ধীরে তা পূর্ণতার পর্যায়ে পৌচতে পারে-এই কথাটার উদাহরণ দেয়া হয়েছে একটি বীজের সাথে। উদাহরণটি কি?
112. কোন কর্মসূচী ও প্রোগ্রাম স্থির করার পূর্বে আমাদের সজাগ দৃষ্টি
রাখতে হবে যে চারটি বিষয়ের উপর, তা কি কি?
113. কাজের ভিত্তি হিসেবে এ কাজে অংশ গ্রহণকারী প্রত্যেক ব্যক্তির
মধ্যে যে সব গুণ থাকা উচিত সে গুলো কি কি?
114. যে দল এ কাজ সম্পাদনে অগ্রসর হয় তার মধ্যে যে সব গুণ থাকা উচিত, তা কি কি? বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
115. দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে নির্ভূল পথে পরিচালনা করার ও তাকে
সাফল্যের মঞ্জিলে পৌছাবার জন্যে যে সব গুণ অপরিহার্য সে গুলো কি কি?
116. সমস্ত সদগুণের মূলোৎপাটনকারী প্রধানতম ও সবচাইতে মারাত্মক অসৎ
গুণ কি?
117. কোন জিনিসটি নির্জলা মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়?
118. কোন কাজে লিপ্ত থাকার ব্যক্তি ও দল আল্লাহর সকল ধরণের সমর্থন
থেকে বঞ্চিত হয়?
119. আল্লাহ তার বান্দার মাঝে কোন বস্তুটি সবচাইতে বেশী অপছন্দ করেন?
120. সত্যিই তোমরা মহাবুজর্গ হয়ে গেছো-শয়তান এই ধরণের ওয়াসওয়াসা কখন পয়দা করতে থাকে?
121. সৎকাজের প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে যে কাজের সূচনা হয়েছিল তা ধীরে
ধীরে ভূল পথে অগ্রসর হয় কোন অসৎ গুণটির কারণে?
122. জনসেবামূলক কাজ সমাজের প্রশস্ত অংগনে প্রকাশ্য দিবালোকে অনুষ্ঠিত
হবার কারণে মানুষের দৃষ্টি গোচর হওয়া স্বাভাবিক ও অনিবার্য। কিন্তু মনের লাগাম সামান্য ঢিল হয়ে গেলে এর পরিণতি কি?
123. ইসলামী আন্দোলনের কর্মীকে কোন সময় বাধ্য হয়ে নিজের গুণাবলীর
প্রকাশ করে কথা বলতে হয়?
124. গর্ব ও অহংকার থেকে বাঁচার উপায় কয়টি ও কি কি?
125. ব্যক্তিগত ও দলগত ভাবে বন্দেগীর অনুভূতি জীবিত ও তাজা থাকা উচিত
কাদের মধ্যে?
126. কোনটি উন্নতি নয়, অবনতির পথ?
127. অহংকার ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রকাশ একমাত্র আল্লাহর সাথে সাথে বিশেষিত। আল্লাহর তুলনায় অসহায়তা ও দ্বীনতা, অক্ষমতা ছাড়া বান্দার দ্বিতীয় কোন পরিচয় নাই। বান্দার মধ্যে যদি সত্যিই কোন সদগুণের সৃষ্টি হয়, তাহলে তা আল্লাহর মেহেরবানী। তা গর্বের নয়, অহংকারের নয়, কৃতজ্ঞতার
বিষয়। এই অনুভূতিতে এক কথায় কোন ধরণের অনুভূতি
বলে?
128. বন্দেগীর অনুভূতির পর দ্বিতীয় যে বস্তুটি মানুষকে অহংকার থেকে
রক্ষা করতে পারে, তা কি?
129. কোন ব্যক্তি কখনো আত্মপ্রীতি ও আত্মম্ভরিতার শিকার হতে পারে
না?
130. এস্তেগফার করতে করতে অহংকার করার কথা চিন্তা করার মতো অবকাশ
থাকে না কার?
131. যারা উন্নতির সত্যিকার আকাংখা পোষণ করে, তারা কোন দিকে না তাকিয়ে কোন দিকে তাকায়?
132. কোন কাজটির চেয়ে মারাত্মক অহংকার আর নেই?
133. সৎ কাজকে কুরে কুরে খেয়ে ফেলে এমন অসৎগুণ কোনটি?
134. কোন কাজটি প্রচ্ছন্ন শিরক গণ্য করা হয়েছে?
135. মানুষ একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যে কাজ করবে, একমাত্র তাঁর নিকট থেকে পুরস্কার লাভের আশা পোষণ করবে এবং দুনিয়ার পরিবর্তে
আখেরাতের ফলাফলের প্রতি দৃষ্টি রাখবে-এটা কিসের অপরিহার্য দাবী?
136. খোদা ও আকেরাতের উপর ঈমান আনার অপরিহার্য দাবী কি কি?
137. মানুষের সন্তুষ্টি অর্জন এবং মানুষের নিকট থেকে পুরস্কার লাভ
করতে চাওয়ার লক্ষ্যে পরিণত করে কোন অসৎ গুণ?
138. ব্যক্তি মানুষের সন্তুষ্টি অর্জনকে লক্ষ্যে পরিণত করে, মানুষের নিকট নিকজট থেকে পুরস্কার লাভ করতে চায়। এর অর্থ কি দাড়ায়?
139. মানুষ কাজের চাইতে কাজের বিজ্ঞাপনের চিন্তা করে বেশী কোন প্রবণতার
কারণে?
140. এ রোগে আক্রান্ত হবার সাথে সাথেই যক্ষারোগে জীবনীশক্তি ক্ষয়
হওয়ার ন্যায় মানুষের আন্তরিকতা অন্তর্হিত হতে থাকে। এ রোগটি কি?
141. প্রদর্শনেচ্ছা নামক ফেতনা থেকে মুক্ত থাকা কাদের জন্য তুলনামুলক
ভাবে সহজ?
142. কোন চারটি কাজ, যা করতে হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও তার আগ্রহ না থাকা চাট্টিখানি
কথা নয়?
143. প্রদর্শনেচ্ছা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য কোন ধরণের উভয় প্রচেষ্টা
থাকতে হবে?
144. প্রদর্শনেচ্ছার রোগ থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত প্রচেষ্টা
চালানোর পদ্ধতি কি?
145. প্রদর্শনেচ্ছা রোধে সামষ্টিক প্রচেষ্টার ৬টি কাজের প্রথম ৩টি
কি কি?
146. তাদের উভয়ের মধ্যে বিরাট পার্থক্য রয়েছে। তাদের একদল, যারা নিজেদের
জন্য ক্ষমতা চায়। আরেক দল তারা
কি চায়?
147. কোন দু’টি চাওয়া আসলে দূ’টি আলাদা বস্তু?
148. এমন দোষত্রুটি, যা ভিত্তিমূলকে ধ্বসিয়ে
না দিলেও নিজের প্রভাবের দিক দিয়ে কাজকে বিকৃত করে থাকে এবং গাফলতির দরুণ এগুলো লালিত
হতে থাকলে ধ্বংসকর প্রমাণিত হয়-এই দোষগুলোকে এককথায় কি বলে?
149. মানুষের সকল দূর্বলতার মধ্যে সবচাইতে বড় ও মারাত্মক বিপর্যয়
সৃষ্টিকারী দূর্বলতা কি? এই দূর্বলতার মূলে কিসের প্রেরণা রয়েছে?
150. কোন প্রেরণা যথার্থ পর্যায়ে দোষণীয় নয় বরং নিজের নির্ধারিত সীমার
মধ্যে অপরিহার্য এবং উপকারীও?
151. মানুষ যখন
নিজেকে ত্রুটিহীন ও সমস্ত গুণাবলীর আধার মনে করে নিজের দোষ ও দূর্বলতার অনুভূতিকে ঢাকা
দেয় এবং নিজের প্রতিটি দোষ-ত্রুটির ব্যাখ্যা করে নিজেকে সবদিক দিয়ে ভালো
বলে মানসিক নিশ্চিন্ততা লাভ করে, তখন কি মাথাচাড়া দিয়ে উঠে?
152. প্রথম পদক্ষেপেই
তার সংশোধন ও উন্নতির দ্বার স্বহস্তে বন্ধ করে দেয় কে?
153. “আমি
কত ভালো” এই অনুভূতি তৈরী হয় কোন ধরণের দোষ থেকে?
154. কোন দোষে
আক্রান্ত হলে মানুষ কেবল প্রশংসা শুনতে চায়। সমালোচনা তার অহমকে পীড়িত করে?
155. দলের জন্য কলেরা ও বসন্তের জীবাণুর চাইতেও অনেক বেশী ক্ষতিকর
কি?
156. আত্মপূজা থেকে বাঁচার উপায় কয়টি ও কি কি?
157. কুরআন ও হাদীসের
স্থানে স্থানে ঈমানদারদেরকে তাওবা ও এস্তেগফার করার জন্য উপদেশ দান করার উদ্দেশ্য কি? বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
158. আত্মপূজার দ্বিতীয় প্রকাশ কি রূপে হয়?
159. মানুষ কার বিরুদ্ধে হিংসা ও বিদ্বেষ পোষণ করতে থাকে?
160. কোন কাজ মানুষের সৎকাজগুলোকে এমনভাবে খেয়ে ফেলে যেমন আগুন শুকনো
কাঠকে জ্বালিয়ে ছাই করে দেয়?
161. আত্মপূজার তৃতীয় প্রকাশ কি?
162. কূ-ধারণা তাৎপর্য কি?
163. কূ-ধারণার একটি ফসলের নাম কি?
164. মানুষ অন্যের সম্পর্কে প্রথমে একটি খারাপ ধারণা করে। অতঃপর তার
পক্ষে প্রমাণ সংগ্রহের জন্রে ঐ ব্যক্তির অবস্থা সম্পর্কে খবর নিতে থাকে। কুরআনে এই
দুইটি গোনাহ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে?
165. কোন ব্যক্তিকে লঞ্ছিত ও হেয় প্রতিপন্ন করা এবং লাঞ্ছনা দেখে
মনে আনন্দ অনুভব করা তা তা তেকে নিজে লাভবান হবার জন্যে তার অসাক্ষাতে তার দূর্নাম
করার নাম কি?
166. হাদীসের গীবতের সংজ্ঞা প্রসংগে কি বলা হয়েছে?
167. যদি তার মধ্যে ঐ দোষ থেকে থাকে এবং তুমি তা বর্ণনা করে থাক,
তাহলে তুমি গীবত করলে। আর যদি তার মধ্যে ঐ দোষ না থেকে থাকে, তাহলে তুমি কি করলে?
168. গীবত হারাম গণ্য করে সূরা হুজুরাতে কি বলা হয়েছে?
169. প্রত্যেক মুসলমানের কোন কোন জিনিস অন্য মুলসানের জন্য হারাম?
170. তাদের মধ্যে একজন হচ্ছে অভাবী এবং দ্বিতীয়জন স্ত্রীকে প্রহার
করতে অভ্যস্ত-এই কথা আল্লাহর রাসূল সা. কখন বলেছিলেন?
171. কাদের দোষসমূহ বর্ণনা করাকে আলেমগন সর্বসম্মতিক্রমে বৈধ বর্ণনা
করেছেন?
172. গীবত শ্রোতাদের কর্তব্য কি কি?
173. চোগলখোরীর আসল কার্যকর শক্তি কি?
174. দূজনেরই বন্ধু সাজে, কিন্তু অমঙ্গল চায়। দু’জনের কথা শুণে কারো
প্রতিবাদ করে না। সে কে?
175. তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি হচ্ছে সবচাএত খারাপ যার দূ’টি মুখ।
কে সে?
উপরোক্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘
আমার প্রিয় বাংলা বই হোয়াইটসআপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানেক্লিক করুন, টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং ফেইসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment
আমার প্রিয় বাংলা বই-এর যে কোন লেখাতে যে কোন ত্রুটি বা অসংগতি পরিলক্ষিত হলে দয়া করে আমাদের লিখুন।