মুহতারামা শামসুন নাহার নিজামী. রচিত দ্বীন প্রতিষ্ঠায় মহিলাদের দায়িত্ব। বইটির শুরু থেকে শেষ পৃষ্টা অবধি গ্রহণ করা হয়েছে সম্ভাব্য ১৭৩টি প্রশ্ন। যদি আপনি ১৭৩টি প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, তাহলে দ্বীন প্রতিষ্ঠায় মহিলাদের দায়িত্ব সম্পর্কে আপনার সুন্দর ধারণা তৈরী হবে ইনশাআল্লাহ।
দ্বীন প্রতিষ্ঠায় মহিলাদের দায়িত্ব বইয়ের ১৭৩টি প্রশ্নের বিস্তারিতঃ
প্রশ্নোত্তরঃ দ্বীন প্রতিষ্ঠায় মহিলাদের দায়িত্ব
1.
দ্বীন প্রতিষ্ঠায়
মহিলাদের দায়িত্ব বইটির লেখক কে?
2.
মানব
জাতির কল্যাণ কিসের মাধ্যমে?
3.
দ্বীন প্রতিষ্ঠা
কাদের দায়িত্ব?
4.
এ দেশে
পুরুষদের মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের কাজ অনেকটা অগ্রসর হলেও নারী মহলে এখনো তেমন দানা
বেঁধে উঠেনি। আমাদের মুসলিম বোনেরা এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন কেন?
5.
বাংলাদেশ
নামক ভূখন্ডকে কোনক্রমেই ইসলামী রাষ্ট্র বলা চলে না। তাহলে কি বলা যায়?
6.
ইসলাম কোন
ধরণের জীবন বিধান?
7.
কুরআন মজিদে
ইসলামকে কোথাও ধর্ম বলা হয়নি। তাহলে কি বলা হয়েছে? আল দ্বীন এর অর্থ কি?
8.
ইসলাম কি
জন্য এসেছে? এর প্রতিষ্ঠাতা কারা?
9.
শেষ নবী
হযরত মুহাম্মদ সা. এর আগমনের সাথে সাথে বন্ধ হয়েছে যে ধারা,
সেই ধারাটির নাম কি?
10.
ইসলাম তার
পূর্ণ বৈশিষ্ট্য সহ প্রতিষ্ঠিত থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত। প্রতিষ্ঠার এ দায়িত্ব পালনের জন্য
আল্লাহ কোন বিশেষ ব্যক্তিকে দায়িত্ব প্রদান করেননি। তাহলে কাকে দায়িত্ব দিয়েছেন?
11.
কারা বন্ধু
ও সাথী?
12.
যে মুমিন
পুরুষ ও নারীদের সম্পর্কে আল্লাহর ওয়াদা যে, তাদেরকে এমন বাগ-বাগিচা দান করবেন,
যার নিচ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবহমান, সেই মুমিন পুরুষ ও নারীদের বৈশিষ্ট হলো—টি। তা
কি কি?
13.
কোন সূরার
শেষ রুকুতে আল্লাহ দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে নারী ও পুরুষ উভয়কে সমভাবে দায়িত্বশীল বলে
উল্লেখ করেছেন?
14.
إِقَامَةُ (ইকামাতুন) শব্দটির আরবীতে অনেক প্রতিশব্দ আছে। এর সহজ অর্থ গুলো কি কি?
15.
নামাযের
মাসলা-মাসায়েল শেখা, নামাযের ওয়াজ করাকে নামায কায়েম করা বলে না। তাহলে নামায
কায়েম করা বলতে কি বুঝায়?
16.
দ্বীন শব্দের
অর্থ কয়টি ও কি কি?
17.
কুরআনে
আল্লাহ পাক দ্বীন ইসলামকে কিভাবে উপস্থাপন করেছেন?
18.
ইকামতে
দ্বীনের সার্বিক অর্থ কি?
19.
নবী রাসূল
যারা মানুষকে দেখিয়েছেন শাশ্বত সুন্দর কল্যাণকর পথ। যে পথ দেখানোর ওয়াদা আল্লাহ কখন করেছিলেন?
20.নবী রাসূল যারা মানুষকে দেখিয়েছেন শাশ্বত সুন্দর কল্যাণকর পথ। যে পথ দেখানোর ওয়াদা আল্লাহ মানুষকে দুনিয়াতে
পাঠানোর মুহু্র্তে করেছিলেন। কুরআনের কোন সূরার কোন কোন আয়াতে সেই ওয়াদা বা পথের কথা বর্ণনা করা হয়েছে?
21.
সূরার আল
বাকারার ৩৮ ও ৩৯ নম্বর আয়াতে আমরা দেখতে পাই মানব জাতির জন্য রয়েছে দু’ধরণের দ্বীন। তার একটি হলোঃ আল্লাহ প্রদত্ত ও নবী রাসূল প্রদর্শিত দ্বীন। আরেকটি কি?
22.
আদ জাতির
প্রতি কোন নবীকে পাঠানো হয়েছিল?
23.সামুদ জাতির প্রতি কোন নবীকে পাঠানো হয়েছিল?
24.
মাদীইয়ান
বাসীদের নবীর নাম কি ছিল?
25.সব নবী রাসূলের দাওয়াতের মূল সূর কি ছিল?
26.
কোন দ্বীন
অসংখ্য ও অগণিত?
27.মানব রচিত মতবাদকে আরবীতে কি বলা হয়?
28.কুফরী মতবাদ মতাদর্শ যত ভিন্ন নামে বা ভিন্ন রূপেই
উপস্থাপিত হোক না কেন, মৌলিক ভাবে তা কি?
29.
আল্লাহ বলেনঃ
আমি মানুষের সামনে দুটি পথ তুলে ধরেছি। একটি পথ আমার আনুগত্য মেনে চলার পথ। অপরটি কি?
30.
এখন আর কোন
নবী আসবেন না, অথচ আল্লাহর এ জমিনে আল্লাহর দ্বীনই প্রতিষ্ঠিত
থাকবে। কে করবে এ দায়িত্ব পালন?
31.
কেমন
সাক্ষ্য রাসূল সা. দিয়েছিলেন? এ সম্পর্কে তার অন্যতমা সহচরী-প্রিয়তমা স্ত্রী বিবি
আয়েশার উক্তিটি কি?
32.কিসের দায়িত্ব নিয়ে মানুষ দুনিয়াতে এসেছে?
33.
খলিফা
হিসেবে আমার কাজ হলো আল্লাহর নির্দেশ মত নিজে চলতে হবে। আর কি দায়িত্ব?
34.আল্লাহর খলিফার মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত থাকতে হলে কোন কাজে অংশ
গ্রহণ না করে উপায় নেই?
35.
আল্লাহর
পক্ষ থেকে যে বিধান এসেছে তা মানব স্বভাব-প্রকৃতির সাথে সম্পূর্ণ
সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই একে
কি বলা হয়?
36.যুগ যুগ ধরে মানুষের বিবেক-বুদ্ধি যে কাজকে অন্যায় বলে
আসছে, ইসলাম সেই কাজগুলোকে কি কাজ বলেছে?
37.
যা
বিবেক-বুদ্ধির কাছে ভাল বলে পরিচিত ইসলাম তাকে কি নাম দিয়েছে?
38.
দ্বীন কায়েমের
কাজকে কুরআনের পরিভাষায় কি বলা হয়?
39.الجهاد في سبيل الله এর অর্থ কি?
40.জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহর কাজকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কি
কি?
41.
কোন ৫টি
কাজের সমষ্টির নাম জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ বা ইসলামী আন্দোলন?
42.
সব নবীর
আন্দোলনের সূচনা হয়েছে কিসের মাধ্যমে?
43.শেষ নবী মুহাম্মদ সা. এর জীবনের প্রথম
গণভাষণের প্রধান বক্তব্য কি ছিল?
44.
দাওয়াতের
মধ্যে ৩টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য করা যায়। তার যে কোন ১টি উল্লেখ করুন।
45.দাওয়াতের বাস্তব রূপ কি?
46.
শাহাদাত
আলান নাস সম্পর্কে আল কুরআনে ৫টি জায়গায় বর্ণনা এসেছে। কোন কোন সূরার কোন কোন আয়াত?
47.ইকামাতে দ্বীন অর্থ কি? দ্বীন প্রতিষ্ঠা
বলতে কি বুঝায়?
48.নামাযের লক্ষ্য কি?
49.
যে নির্দেশ
নূহ আ.কে প্রদান করা হয়েছিল, সেই নির্দেশ মুহাম্মদ
সা., ইব্রাহীম, মুসা ও ঈসা আ. এর প্রতি পাঠানো হয়েছিল। সব নির্দেশের সার কখা কি ছিল?
50.
আমর বিল
মারূপ ও নাহি আনিল মুনকারের দায়িত্ব জনগনের পক্ষ থেকে আনজাম দেবে কে?
51.
কোন কাজ
ছাড়া আজাবুন আলীম থেকে বাঁচার আর কোন উপায় নেই?
52.কোন কাজে আত্মনিয়োগকারী ব্যক্তির পক্ষে আল্লাহ জামিন হয়ে আছেন?
53.
কোন মুমনি
পুরুষ ও কোন মুমিন স্ত্রীলোকের কি অধিকার নাই?
54.কোন সূরায় নারীদের সমমর্যাদার কথা বলা হয়েছে?
55.
“সাবধান! তোমাদের
অধীনস্তদের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তোমাদের উপর বর্তায় এবং তাদের উপর প্রতিষ্ঠিত ক্ষমতাকে
তুমি কিভাবে ব্যবহার করছে সে সম্পর্কে তোমাকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।” এ দায়িত্বে আনজাম দিতে হবে কোন অনুভূতি নিয়ে?
56.সন্তান-সন্ততি, চাকর-বাকরসহ জীবন যাপনের সে সমস্ত জিনিস মানুষের অধীন
করে দেয়া হয়েছে, যার উপর মানুষের কর্তৃত্ব খাটে সব কিছুরই সে
রক্ষক। মানুষের এ দায়িত্ব সম্পর্কে
রাসূল সা. সতর্ক করে কি বলেছেন?
57.
নারী
গৃহের রাণী। তার ইচ্ছামতই সংসার চলে। তাহলে পরিবারে পুরুষের অবস্থান কি? পুরুষের
সমস্যা কোথায়?
58.
ইকামাতে
দ্বীনের সিংহ ভাগ কাজ কাদের উপর নির্ভরশীল?
59.আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কুরআন মজীদে সূরা লুকমানে সন্তানদের
কোন্ আদর্শের ভিত্তিতে গড়ে তুলতে হবে তার রূপরেখা দিয়েছেন। তা কি কি?
60.একজন মা কিভাবে সন্তানের মাঝে জাগিয়ে তুলতে পারেন জিহাদী
প্রেরণা, বিপ্লবী জীবন এবং আল্লাহর পথে জীবন বিলিয়ে দেয়ার প্রেরণা?
61.
সন্তানদের
শিক্ষা দেয়ার জন্য মায়ের জন্য শর্ত কি?
62.
নির্ভুল
জ্ঞানের প্রয়োজনকে সামনে রেখেই আল্লাহ তার প্রিয় রাসূল সা.-এর ওপর প্রথম যে ওহী
নাযিল করলেন সেটি কি ছিল?
63.জ্ঞানার্জনের তাগিদ এসেছে স্রষ্টার পক্ষ থেকে। বস্তুবাদী
জগতের নফসের লালসা মেটানোর কলা-কৌশল আয়ত্ত করার বা আল্লাহদ্রোহিতার কায়দা-কানুন
শেখার জ্ঞান নয়। তাহেল কোন জ্ঞান?
64.
জ্ঞানার্জনের
জন্যে প্রয়োজন হলে কোন দেশে যেতে বলা হয়েছে?
65.ইসলামের ইতিহাস রচিত হয়েছে অমুসলিমদের হাতে। তার ফল কি
দাঁড়িয়েছে?
66.
আমাদের দেশে
জ্ঞান অর্জনের জন্য পুরুষদের যথেষ্ট সুযোগ সুবিধা রয়েছে। মহিলারা এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত। এর ফলে কি দেখা যায়?
67.প্রত্যেক নারীকেই তার নিজ কাজের হিসেব নিজেকেই পেশ করতে
হবে। প্রত্যেক নারী কিয়ামতের দিন নিজের কবর থেকেই ওঠবে। তখন কোন কথা বলে কেউই
রেহাই পাবে না?
68.বিবি আছিয়া কার স্ত্রী ছিলেন?
69.
বিবি আছিয়ার
সামনে ছিল দুটি দিক। এক দিকে
ফেরাউনের কর্তৃত্ব মেনে নিলে সম্রাজ্ঞী হিসেবে সে সমাজের যাবতীয় সুখ-সুবিধা ভোগ
করতে পারা। অন্য দিকটি কি?
70.
“আপনি কি আল্লাহর
নির্দেশে এমন করেছেন?” তিনি শুধু বললেন, “হাঁ।” কে প্রশ্ন করলেন? আর কে জবাব দিলেন?
71.
নিশ্চিত
হলেন। বললেন, তাহলে তিনি নিশ্চয়ই আমাদেরকে ধ্বংস হতে
দিবেন না। এ কত বড় প্রত্যয়-কত দৃঢ় ঈমান! কে সেই ঈমানদার?
72.উপযুক্ত মায়ের বাহাদুর ছেলে। আল্লাহর রাহে কুরবানীর কথা
শুনে খুশীতে চললেন পিতার সাথে। এমন মা না হলে এ রকম ছেলে কখনো হয় না। কে সেই মা?
73.
রাসূল সা. এর বিপ্লবী আন্দোলনের প্রথম কর্মী-প্রথম মুসলমান কে?
74.তিনি খুব ভালভাবে বুঝতে পেরেছিলেন যে, অধপতিত এ জাতিকে সঠিক পথে চালিত করতে হলে নবীর এ আন্দোলন শুধু পুরুষের
যোগদানই যথেষ্ট নয়, নারী সমাজকেও তার সাধ্য অনুযায়ী এগিয়ে
আসতে হবে- সাহায্য- সহযোগিতা করতে হবে। যে পথ সেদিন পুরুষের জন্যেও কিছু দুর্গম,
এই মহিয়সী মহিলা সেই পথ গ্রহণ করেছিলেন স্বেচ্ছায়।
75.
আখেরী
নবীর ওহীর সূত্রপাত হয় কিসের মাধ্যমে?
76.আপনি ভীত হবেন না। আল্লাহ আপনাকে পরিত্যাগ করবেন না। আপনি
মৈত্রী স্থাপন করেন, অক্ষম ও দুঃস্থদের সাহায্য করেন, মেহমানদের আশ্রয় দেন এবং কষ্টের মধ্যে হলেও সত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করেন। -
এই কথাগুলো কে কাকে বলেছিলেন?
77.
হযরত
খাদিজা রা. এর চাচাতো ভাইয়ের নাম কি? তিনি কোন ধর্মের বিশ্বাসী ছিলেন এবং তিনি কোন
ভাষায় কি লিখতেন?
78.
মূসার
ওপর এ নামুসই অবতীর্ণ হয়েছিল। আফসোস আমি যদি সে সময় জীবিত থাকতাম এবং আমার শক্তি
থাকতো যখন তোমার জাতি তোমাকে নির্বাসিত করবে। - এই কথা কে কাকে বলেছিলেন?
79.তারা কি আমাকে তাড়িয়ে দেবে? এমন প্রশ্ন
কে কাকে করেছিলেন? উত্তরে কি বল হয়েছিল?
80.
সম্পদের
ব্যাপারে হযরত খাদিজা রা. এর বিশ্বাস কি ছিল?
81.
আল্লাহর
নবীর এ জীবন সঙ্গিনী প্রচুর বিত্তের মালিক হয়েও নিজ হাতে ঘরের কাজ করতেন। নিজ হাতে
স্বামীর সেবা শুশ্রূষা করতেন। বিপ্লবের কাজে প্রত্যক্ষভাবে রাসূল সা কে সাহায্য করার
পর যে সময় পেতেন তা তিনি সাংসারিক কাজে ব্যয় করতেন । এখানে রাসূল সা এর কোন স্ত্রীর বলা হয়েছে?
82.কোন মহিলাকে আল্লাহ ও জিবরাঈল আ. সালাম পৌছিয়েছেন?
83.
“আপনি এমন এক বৃদ্ধার কথা স্মরণ করছেন যিনি
জীবিত নেই। আল্লাহ আপনাকে তার চেয়ে উত্তম স্ত্রী দান করেছেন।” হযরত আয়েশা রা. এমন
উক্তির জবাবে রাসূল সা. কি বলেছিলেন?
84.হযরত সুমাইয়া রা কে ছিলেন?
85.
ইসলামের
প্রথম মসজিদ স্থাপনকারী সাহাবীর নাম কি?
86.কোন মহিলা ইসলাম কবুল করার মাধ্যমে মুসলমানদের সংখ্যা সাত এ
উন্নীত হয়?
87.
আবু জেহেলের
বর্শার আঘাতে শাহাদাত বরণকারী ইসলামের শহীদ যিনি, তার নাম কি?
তিনি ইসলামের ইতিহাসে কততম শহীদ ছিলেন?
88.
হযরত
আয়েশা কখন কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন?
89.হযরত আয়েশা রা নবী করীম সা.এর সাথে কয় বছরের দাম্পত্য
জীবন যাপনের পর বিধবা হন।
90.মাত্র নয় বছরে যিনি অর্জন করেছিলেন দ্বীনের প্রকৃত ইলম। যে
ইলমের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছিল তার প্রখর ব্যক্তিত্ব আর অন্যায়ের সাথে আপোষহীন
ইস্পাত কঠিন চরিত্র। তিনি ছিলেন প্রকৃত জ্ঞানের এক সুউচ্চ পাহাড়। পুরুষ-নারী, যুবক-বৃদ্ধ নির্বিশেষে সবাই তাঁর কাছে আসতো আর অত্যন্ত নিরহঙ্কারভাবে তিনি
জ্ঞান বিতরণ করতেন। কে তিনি?
91.
কুরআন
এবং হাদীসের তিনি ছিলেন পণ্ডিত। খোলাফায়ে রাশেদার আমলে তিনি বিভিন্ন বিষয়ে রায়
প্রদান করতেন। ইসলামী শরীয়াত, আহকাম এবং আকীদা সম্পর্কে
তিনি খুব সূক্ষ্ম জ্ঞান রাখতেন। অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বুঝতে না পেরে অনেক
পণ্ডিত তাঁর কাছে আসতেন। কে তিনি?
92.
ইবনে
আবী সাঈম নামক তাবেয়ী প্রত্যেক নামাযের পর দীর্ঘ মুনাজাত করতেন। হযরত আয়েশা রা.
এটা জানতে পেরে তাকে লক্ষ্য করে বললেন?
93. “সপ্তাহে একদিন এবং বেশীর পক্ষে তিন দিনের বেশী বক্তৃতা
করবেন না। মুনাজাত সংক্ষেপে করবেন। কাব্যিক ভাষায় মুনাজাত করার দরকার নেই। দীর্ঘ
বক্তৃতা, উপদেশ এবং দোয়ার দ্বারা মানুষকে পেরেশান
করার নিয়ম আল্লাহর রাসূল এবং তার সাহাবীদের ছিল না।” এই নসিহত কে কাকে করেছিলেন?
94.
ফযরের
নামাযের সময় দীর্ঘ হওয়া সত্ত্বেও শুধু দু-রাকাআত সুন্নাত এবং দু-রাকাআত ফরয
হওয়ার তাৎপর্য কি?
95.আসর ও ফযরের নামাযের পর অন্য কোন নামায না পড়ার মর্ম কি?
96.
তাঁকে
কঠিন বিষয়বস্তু জিজ্ঞেস করে কিছু তথ্য না পেয়ে আমি কখনো ফিরে আসিনি। - এমন কথা
কে বলেছেন? কার ব্যাপারে বলেছেন?
97.ইমাম জহুরী হযরত আয়েশা সম্পর্কে কি বলেছেন?
98.ওরওয়া বিন জুবায়ের হযরত আয়েশা রা. সম্পর্কে কি অভিমত প্রদান করেছেন?
99.
রাসূলে
করীম সা. যদি জানতেন যে, মেয়েদের অবস্থা কোন্ পর্যায়ে গিয়ে
পৌঁছেছে তাহলে তিনিও বনী ইসরাঈলের মেয়েদের মতো মুসলমান মেয়েদের মসজিদে যেতে বারণ
করে দিতেন। এই উক্তিটি কে করেছেন?
100.
মানুষ
যাতে এ পবিত্র ঘরের চাদর ছুঁতে না পারে সেজন্য প্রতিবছর গিলাপ খুলে দাফন করা হতো।
তার প্রতিবাদে হযরত আয়েশা কাবার হেফাজতকারীকে কি বললেন?
101.
“আফসোস আমি যদি
জন্মগ্রহণ না করতাম। হায়! আমি যদি পাথর হতাম, আমি যদি
মৃত্তিকা খণ্ড হতাম! ইনকালের আগে কে এই কথা বলতেন?
102.
৫৮
হিজরী সালের ১৭ রমযান তিনি ইন্তেকাল করেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল ৬৬ বছর। তিনি রেখে
গেলেন বিরাট এক আদর্শ যা সর্ব যুগে সমানভাবে অনুকরণীয়। কে তিনি?
103.
হযরত
উম্মে সুলাইম রা. সম্পর্কে রাসূল সা. এর কে ছিলেন। তার প্রথম স্বামীর নাম কি?
104.
হযরত
আনাস রা. সম্পর্কে রাসূল সা. কি ছিলেন? তার পিতার নাম কি?
105.
হযরত উম্মে
সুলাইম রা. এর দ্বিতীয় স্বামীর নাম কি?
106.
ইসলাম
এবং কুফর কখনো একত্রে মিলে থাকতে পারে না। কুফর বরদাশত করতে পারে না ইসলামী
আদর্শের অনুসরণকারীকে। স্ত্রীকে দ্বীন থেকে সরিয়ে আনার যাবতীয় কলা-কৌশল যখন
ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলো তখন তাঁর স্বামী দেশ ত্যাগ করলো। কে সেই স্ত্রী আর কে তার
স্বামী?
107.
“হে আবু তালহা,
তুমি কি জানো যে, তোমার মাবুদ সৃষ্ট। আবু
তালহা বললো, হ্যাঁ। জবাব শুনে তিনি আবার বললেন, তাদের পূজা করতে তোমার লজ্জা হয় না?” – এই প্রশ্নটি কে করেছিলেন?
108.
স্বামীর
নিকট প্রাপ্য মোহরন মাফ করে দিয়ে বললেনঃ ইসলামই আমার মোহর। কোন মহিলা কাকে স্বামী হিসাবে গ্রহণ করে এই কথা বললেন?
109.
“তোমার নিকট কোন জিনিস আমানত থাকলে তা ফিরেয়ে
নিতে চাইলে কি তুমি ফিরিয়ে দিতে অস্বীকার করবে?” কে কাকে
এই প্রশ্ন করলেন? কেন করলেন?
110.
কোন মহিলা
গর্ভাবস্থায় হোনায়েনের যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন?
111.
নাসিবা নামক
মহিলা, যা জন্ম খাজরাজ গোত্রে। তার আসল নাম কি? তার প্রথম ও দ্বিতীয়
স্বামীর নাম কি?
112.মুসাফা করার দরকার নেই। আমি মহিলাদের সাথে মুসাফা করি না।
এই কথাটি রাসূল সা. কার বাইয়াতের সময় বলেছিলেন?
113.
এমন এক মহিলা, যার পুত্র ওহুদের যুদ্ধ আহত হলে যখম দেখে আক্ষেপ না করে আদেশ করলেনঃ যাও কাফেরদের
সাথে যুদ্ধ কর। কে সেই মহিলা?
114. “হে আল্লাহর রাসূল! দোয়া করুন যেন জান্নাতে
আপনার সাথেই থাকতে পারি।” কোন সাহাবী রাসূল সা.কে এমন কথা বলেছিলেন?
115.
নবী করীম
সা. এর ওফাতের পর কে নিজেকে পয়গম্বর হিসেবে ঘোষণা করে?
116.হাবিব বিন জায়েদ কে ছিলেন?
117.
“মোসায়লামা
আল্লাহর রাসূল তা কি তুমি বিশ্বাস কর না? তিনি শক্ত করে
বললেন, “না”। মোসায়লামা একে একে তার দুটি হাত কেটে দিল।
তিনি কে ছিলেন?
118.
হযরত আবু
বকর রা. হযরত খালিদ বিন ওলিদের নেতৃত্বে চার হাজার সৈন্যের
একটি বাহিনী ইয়ামামা পাঠালেন। কার বিরুদ্ধে পাঠালেন?
119.ওহুদ যুদ্ধের সময় রাসূল সা. বলেছেন, যেদিকে দৃষ্টি পড়ে সেদিকেই তাকে যুদ্ধ করতে দেখেছেন। তিনি কে?
120.
স্বামীর
সাথে নবুওয়াতের শুরুতেই ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাসূল সা. এর নির্দেশে প্রথমে হাবশায় হিজরত করেন। কে সেই মহিলা এবং তার স্বামীর নাম কি?
121.মদীনায় হিজরত করতে গিয়ে স্বামী স্ত্রী সন্তান ৩জন পরস্পর থেকে
পৃথক হয়ে যান। তারা কারা?
122.
ওহুদ যুদ্ধে
তার স্বামী আহত হোন এবং পরে মৃত্যুবরণ করেন। পরে নবী করীম সো. এর সাথে তার বিয়ে হয়। কে সেই মহিলা?
123.
হুদাইবিয়ার
সন্ধির সময় যখন কোন সাহাবীই রাসূল সা.-এর কথা মেনে নিতে পারছিলেন না তখন রাসূল
সা. খুব বিব্রতবোধ করছিলেন। এ তার একজন স্ত্রী তাকে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিলেন।
নবী সা. এর সেই পরামর্শ মনঃপত হলো এবং তিনি তা গ্রহণ করলেন। রাসূলের কোন স্ত্রী
এবং পরামর্শটা কি ছিল?
124.
হুদাইবিয়ার
সন্ধির সময় যখন কোন সাহাবীই রাসূল সা.-এর কথা মেনে নিতে পারছিলেন না তখন রাসূল
সা. খুব বিব্রতবোধ করছিলেন। পরে হযরত উম্মে সালমা রা. এর পরামর্শে তিনি কি করলেন?
125.
"হুকুমতে
ইলাহিয়া ছাড়া সমাজে শান্তি আসতে পারে না। এ কথা তিনি খুব ভালো মতো হৃদয়ঙ্গম
করতে পেরেছিলেন"। এখানে ''তিনি'' বলে কাকে বুঝানো হয়েছে?
126.
হযরত সুফিয়া
রা. এর সাথে রাসূল সা. এর কি সম্পর্ক ছিল?
127.
ওহুদের যুদ্ধে
হযরত সুফিয়ার সহোদর নিহত হন। সেই সহোদর কে?
128.
ওহুদের যুদ্ধে
শাহাদাতবরণকারী একজন সাহাবী, কাফেররা তার লাশের অবমাননা করে।
আবু সুফিয়ানের স্ত্রী হিন্দা তার বুক চিরে কলিজা বের করে চিবিয়েছিল। কে সেই
সাহাবী
129.
ওহুদের যুদ্ধে
নিহত নিজ ভাইয়ের লাশ দেখে হযরত সুফিয়া রা. কি বলেছিলেন?
130.
খন্দকের
যুদ্ধে মুসলমান মহিলাদের একটা আলাদা দুর্গে একত্রিত করে কাকে রক্ষক নিযুক্ত করা
হয়?
131.
তিনি ছিলেন
একজন বিখ্যাত কবি, ছিলৈন একজন আদর্শ মাতা। তিনি তার চার ছেলেসহ যুদ্ধে যোগদান করেন। কে তিনি?
132.
হযরত খানসা
চার সন্তানসহ যুদ্ধে অংশ নিয়ে ছেলেদের কি উপদেশ প্রদান করেছিলেন?
133.
হে
ছেলেরা! তোমরা নিশ্চয়ই জান যে, দুনিয়া একদিন ধ্বংস হবে আর
সত্যের শত্রুদের সাথে জিহাদ করা খুবই সওয়াবের কাজ। তোমাদের মনে রাখা উচিত যে,
দুনিয়ার জীবনের চেয়ে পরকালের জীবন অনেক উত্তম। এমন উপদেশ কে তার
সন্তানদের দিয়েছিলেন?
134.
হযরত খানসা
কোন যুদ্ধে চার সন্তান সহ অংশ গ্রহণ করেন?
135.
“সন্তানদের
শাহাদাতের মাধ্যমে আল্লাহ আমাকে সম্মানিত করেছেন। আল্লাহর রহমতে আমিও তাদের সাথে
থাকতে পারবো এ আশা করি।” এই উক্তিটি কার? তার ক’জন সন্তান কোথায় শাহাদাত বরণ করেন?
136.
ওহুদের
যুদ্ধে মুসলমানদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসে কেন?
137.
ওহুদের
যুদ্ধে মুসলমানদের ওপর নেমে আসে বিপর্যয়। অসংখ্য সাহাবী শহীদ হন। স্বয়ং রাসূল
সা.-ও আহত হন। শত্রুর তীরের আঘাতে তাঁর একটি দাঁত ভেঙ্গে যায়। এ বিপর্যয় আসার
কারণ কি?
উত্তরঃ হযরত
মুহাম্মদ সা.-এর আদেশ পূর্ণ গুরুত্ব সহকারে পালন না করায়।
138.
মহিয়সী
নারী তার ৪ সন্তান সহ তিনি কাদেসিয়ার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং ৪ সন্তানই শহীদ
হন।
139.
ওহুদ
যুদ্ধের সময় রাসূল সা, একজন মহিলা সম্পর্কে বলেন,যে দিকে দৃষ্টি পড়ে তাকে সেদিকেই যুদ্ধ করতে দেখেছি। তিনি কে?
140.
নেতৃত্বে।
বর্তমানেও যদি আমরা ইসলামকে বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই-পেতে চাই জীবনের
পূর্ণাঙ্গ বিধান হিসেবে; তাহলে কি করতে হবে?
141.পুরুষদের নেতৃত্ব যেমন শিক্ষিত পুরুষদের হাতে তেমনি মেয়েদের
নেতৃত্বও কাদের হাতে?
142.
বর্তমানে
প্রগতিশীল মহিলারা কি আদায়ের দাবিতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে?
143.
বর্তমানে
নারী অধিকার আদায়ের নামে প্রগতিশীল মহিলারা সম্পত্তির উত্তরাধিকারসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে
পুরুষের সমান অধিকার আদায়ের দাবীতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে। এর কারণ কি?
144.
কোন পথ
অনুসরণ ছাড়া মুক্তি ও কল্যাণের আর কোন বিকল্প নেই?
145.
আল্লাহর
দ্বীন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আদর্শ কে?
146.
রাসূল
সা. দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ করতে গিয়ে ঘরকে উপেক্ষা করেননি। বরং সর্বস্তরের
জনমানুষের অনুসরণযোগ্য বাস্তব জীবনের সুন্দরতম নমুনা উপস্থাপন করেছেন নারী পুরুষ নির্বিশেষে
সবার জন্যে কি?
147.
আল্লাহর
দ্বীন প্রতিষ্ঠার এ কাজ ফরয যেমন নারীর জন্যে তেমনি পুরুষের জন্যেও-এটা কিসের
দৃষ্টিতে?
148.
রাসূল
সা.-এর আদর্শের আলোকে নারীর প্রধান কর্মক্ষেত্র কোথায়?
149.
সমাজ ও
জাতীয় জীবনে ঘরের গুরুত্বকে সামনে রেখেই রাসূল সা.-এর স্ত্রীদের উদ্দেশ্যে স্বয়ং
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কি বলেছেন?
150.
যে
সমাজে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত নেই-নেই সত্যিকার কুরআন- সুন্নাহভিত্তিক জ্ঞান দান এবং সেই
অনুযায়ী চলার সুযোগ, সেখানে মহিলাদের মাঝে কাজ করার দায়িত্ব
কার এবং কিভাবে?
151.
পরিবারের
সবার মধ্যে কোন অনুভূতি জাগাতে হবে?
152.
ইসলামী আন্দোলনের
কাজটা কার কাজ?
153.
কোন মু'মিন পুরুষ এবং কোন মু'মিন স্ত্রীলোকের কি অধিকার নেই?
154.
নারী
সমাজে ইসলামের সঠিক ধারণা দানের কাজ কারা ফলপ্রসূ ভাবে করতে পারে।
155.
ইসলামের
সঠিক জ্ঞান লাভ করতে হলে প্রয়োজন কিসের?
156.
কোজ কাজ
ছাড়া জ্ঞান বাড়ে না।
157.
“একটি আয়াত হলেও আমার পক্ষ থেকে অন্যদের কাছে
পৌঁছাও।” এটি আল্লাহর নির্দেশ না রাসূল সা. এর নির্দেশ?
158.
কে পারে
মানুষকে সঠিক পথে চলার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে?
159.
কোন
জিনিস ছাড়া নিস্বার্থভাবে জাতির সেবা অসম্ভব?
160.
দায়ী' ইলাল্লাহকে সর্বাবস্থায় কি হতে হবে?
161.কোন কাজের বিপরীত আচরণ বুদ্ধিহীনতারই নামান্তর এবং বাস্তবে
ক্ষতিকরও বটে।
162.
কোন কাজ
করা ছাড়া নিজের সংশোধন ত্বরান্বিত হয় না?
163.
পরিবারের
যে সকল পুরুষ ইসলাম বিরোধী তাদেরকে কিভাবে বুঝাতে হবে?
164.
ফাতেমা
রা.-এর মহব্বত এবং দৃঢ়তা কার কঠিন হৃদয়কে গলাতে সক্ষম হয়েছিল?
165.
সন্তানদের
গড়ে তোলার দায়িত্ব প্রধানত কার?
166.
সন্তানদের
গড়ে তুলার ক্ষেত্রে জোর-জবরদস্তি করে নয়, বরং কিভাবে গড়ে
তুলতে হবে?
167.
সূরা লোকমানে
সন্তানদেরকে গড়ে তুলতে কি রূপরেখা পেশ করা হয়েছে?
168.
সন্তানদের
মাঝে জিহাদী প্রেরণা জাগিয়ে তুলতে হবে কিভাবে?
169.
মহিলাদের
প্রতি সংসার এবং সন্তানাদির দায়িত্বের পরই আসে কাদের প্রতি দায়িত্ব?
170.
রাসূল সা. এর উক্তি অনুযায়ী জিবরাঈল আ. সবসময়ই তাঁকে প্রতিবেশীর হক সম্পর্কে তাকীদ
দিচ্ছিলেন। এমন কি তাঁর কি ধারণা হয়েছিল?
171.
নবী
করীম সা. বলেছেন, যখন তুমি তরকারী রান্না করবে, তখন তাতে কিছু অতিরিক্ত পানি দিবে-এটা কেন?
172.
ইউসুফ
(আ) যখন কারাগারে তখন কয়েদখানার সবাই তাঁকে কোন ধরণের লোক বরে জানতো?
173.
একটা
আদর্শ সমাজ গঠনের জন্য কাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রয়োজন?
উপরোক্ত প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘
আমার প্রিয় বাংলা বই হোয়াইটসআপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানেক্লিক করুন, টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং ফেইসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment
আমার প্রিয় বাংলা বই-এর যে কোন লেখাতে যে কোন ত্রুটি বা অসংগতি পরিলক্ষিত হলে দয়া করে আমাদের লিখুন।