গঠনতন্ত্রঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
ভূমিকাঃ
§
যেহেতু
o মহান
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত কোন ইলাহ নাই এবং নিখিল বিশ্বের সর্বত্র আল্লাহ তা’য়ালার
প্রবর্তিত প্রাকৃতিক আইনসমুহ একমাত্র তাহারই বিচক্ষণতা ও শ্রেষ্ঠত্বের সাক্ষ্যদান
করিতেছেঃ
o আল্লাহ
তা’য়ালা মানুষকে তাঁহার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য পৃথিবীতে প্রেরণ করিয়াছেন।
o আল্লাহ
তা’য়ালা সত্যের নির্দেশনাসহ যুগে যগে নবী-রাসুলগনকে
প্রেরণ করিয়াছেন।
o বিশ্বনবী
মুহাম্মদ সা. আল্লাহ তা’য়ালার সর্বশেষ নবী ও রাসুল এবং আল্লাহ তা’য়ালার প্রেরিত আল
কুআন ও রাসুল সা. এর সুন্নাহই হইতেছে বিশ্বমানবতার অনুসরণীয় আদর্শ;।
o মানুষকে
তাহার পার্থিব জীবনকে ভাল-মন্দ কাজের পুঙ্খানো পুঙ্খানো হিসাব দিতে হইবে এবং
বিচারের পর জান্নাত অথবা জাহান্নাম রুপে ইহার যথাযথ ফলাফল ভোগ করিতে হইবে।
o আল্লাহ
তা’য়ালার সস্তুটি অর্জণ করিয়া জাহান্নামের আজাব থেকে নাজাত এবং জান্নাতের অনন্ত
সুখ ও অনাবিল শান্তি লাভের মধ্যেই মানব জীবনের প্রতৃত সাফল্য নিহিত।
§
সেহেতু
o
এই সকল মৌলিক বিশ্বাস ও চেতনার ভিত্তিতে
শোষণমুক্ত,
ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ গঠনের মহান উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে
ইসলামীর এই গঠনতন্ত্র প্রণীত ও প্রবর্তিত হইল।
ধারাঃ০১ - নামকরণ
§ এই
সংগঠনের নাম হইবে- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
ধারাঃ০২ - ঈমান ও আক্বীদা
§ ঈমান
ও আক্বীদাঃ
কুরআন
ও সহীহ হাদীসে নির্দেশিত ঈমান ও আক্বীদাহই জামায়াতে ইসলামীর অনুসারীগন পোষণ করিয়া
থাকেন। তাহার মুল কথা হইলোঃ “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ” অর্থাৎ আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত কোন ইলাহ নাই মুহাম্মদ সা.
আল্লাহ তা’য়ালার রাসুল।
§ ঈমান
ও আক্বীদার প্রথমাংশ হলোঃ আল্লাহ তা’য়ালার একমাত্র ইলাহ হওয়া। অর্থাৎ
1.
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত আর কাহাকেও
সাহায্যকারী মনে না করা।
2.
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত আর কাহাকেও কল্যাণকামী
মনে না করা।
3.
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত আর কাহারও নিকট
প্রার্থনা না করা।
4.
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত আর কাহারও নিকট মাথানত
না করা।
5.
আল্লাহ তা’য়ালা ব্যতিত আর কাহাকেও ক্ষমতার
মালিক মনে না করা।
§ ঈমান
ও আক্বীদার দ্বিতিয়াংশ হলো- “মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ
তা’য়ালার রাসুল। অর্থাৎ
1.
আল্লাহর রাসুল সা. এর হিদায়াত ও আইন বিধানকে
দ্বিধাহীন চিত্তে গ্রহন করা।
2.
যে কোন কাজে রাসুল সা. এর আদেশ ও নিষেধকে
যথেষ্ট মনে করা।
3.
রাসুল সা. ব্যতিত আর কাইকে নেতা না মানা ।
4.
আল্লাহর কিতাব ও রাসুল সা. এর সুন্নাহই
একমাত্র উৎস মনে করা।
5.
সকল কিছুর উর্দ্ধে রাসুল সা. এর ভালবাসা।
6.
রাসুল সা. কে সত্যের মাপকাঠি মনে করা।
7.
রাসুল সা. ব্যতিত আর কারো আনুগত্য না করা ।
ধারাঃ০৩ - উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য
§ উদ্দেশ্য
ও লক্ষ্যঃ “বাংলাদেশে নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক
সমাজ প্রতিষ্ঠা করা এবং মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন”।
ধারাঃ০৪ - স্থায়ী কর্মনীতি
1.
কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন কিংবা কোন
কর্মপন্থা গ্রহনের সময় জামায়াত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তা’য়ালা ও তাঁর
রাসুল সা. এর নির্দেশ ও বিধানের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করিবে।
2.
উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হাসিলের জন্য বাংলাদেশ
জামায়াতে ইসলামী এমন কোন উপায় ও পন্থা অবলম্বন করিবেনা যাহা সততা ও বিশ্বাস
পরায়নতার পরিপন্থি কিংবা যাহার ফলে দুনিয়ায় ফিতনা ও ফাসাদ তৈরি হয়।
3.
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী উহার বাঞ্চিত
সংশোধন ও সংস্কার কার্যকর করিবার জন্য নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক পন্থা অবলম্বন
করিবে। অর্থাৎ ইসলামের দাওয়াত
সম্প্রসারণ,
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানুষের মানবিক, নৈতিক চরিত্রের সংশোধন এবং বাংলাদেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করিবার
লক্ষ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অনুকুলে জনমত গঠন করিবে।
ধারাঃ০৫ - তিন দফা দাওয়াত
1.
সাধারনভাবে সকল মানুষ ও বিশেষভাবে মুসলিমদের
প্রতি জীবনের সকল ক্ষেত্রে আল্লাহ তা’য়ালার দাসত্ব ও রাসুল সা. এর আনুগত্য করিবার
আহবান।
2.
ইসলাম গ্রহনকারী ও ঈমানের দাবীদার সকল
মানুষের প্রতি বাস্তব জীবনে কথা ও কাজের মিল গরমিল পরিহার করিয়া খাঁটি ও পূর্ণ
মুসলিম হওয়ার আহবান।
3.
সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশে
নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সুবিচারপূর্ণ শাসন ক্বায়েম করিয়া সমাজ হইতে
সকল প্রকার জুলুম,
শোষণ, দুর্নীতি ও অবিচারের অবসান ঘটানোর আহবান।
ধারাঃ০৬ - স্থায়ী কর্মসূচী
1.
দাওয়াত ও দাবলীগ (চিন্তার পরিশুদ্ধি ও
পূনর্গঠন)
2.
তানযিম ও তারবিয়াত(সংগঠন ও প্রশিক্ষণ)
3.
ইসলাহে মু’য়াসারা(সমাজ সংস্কার ও সমাজসেবা)
4.
ইসলাহে হুকুমত(রাষ্ট্রীয় সংস্কার ও সংশোধন)
ধারাঃ ০৭ - রুকন হইবার শর্তাবলী
1.
ব্যক্তিগত জীবনে ফরজ ওয়াজীবসমূহ আদায় করেন
এবং কবীরা গুনাহ হইত বিরত থাকেন।
2.
উপার্জনেরে এমন কোন পন্থা অবলম্বন না করেন
যাহা আল্লাহ তা’য়ালার নাফরমানির পর্যায়ে পড়ে।
3.
হারাম পথে অর্জিত কিংবা হকদারের হক নষ্ট করা
কোন সম্পদ আ সম্পত্তি তাঁহার দখলে থাকিরে তাহা পরিত্যাগ করেন বা হক্বদারকে ফেরত
দেন।
4.
মৌলিক মানবীয় গুনাবলী অর্জনের বিচারে
আশাব্যাঞ্জক অবস্থানে রয়েছেন।
5.
এমন কোন পার্টি বা প্রতিষ্ঠানের সহিত সম্পর্ক
না রাখেন যাহার মুলনীতি,
উদ্দেশ্য,লক্ষ্য ইসলামের ঈমান ও আক্বীদা এবং
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য এবং কর্মনীতির পরিপন্থি।
6.
জামায়াতের সাংগঠনিক দায়িত্বশীলগনের দৃষ্টিতে
রুকন হওয়ার যোগ্য বিবেচিত হইবেন।
ধারাঃ০৯ - রুকনদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
(ক) জামায়াতে শামিল হওয়ার পর প্রত্যেক রুকন
নিজের জীবনে পরিবর্তনের জন্য যেসব বিষয়ে সর্বদা আন্তরিকভাবে চেষ্টা করিবেন-
1.
দ্বীন সম্পর্কে অন্তত এতটুকু জ্ঞান অর্জন
করিতে হইবে যাহাতে তিনি ইসলাম ও জাহেলিয়াতের পার্থক্য বুঝতে পারিবেন এবং আল্লাহ
তাৎয়ালার নির্ধারিত শরীয়তের সীমা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হইবেন।
2.
নিজের ঈমান-আক্বীদা, চিন্তা-চেতনা, দৃষ্টিভঙ্গি-কাজ-কর্মকে কুরআন সুন্নাহ মোতাবেক গড়িয়া লইবেন। নিজ জীবনের উদ্দেশ্য, মূল্যমান, পছন্দ-অপছন্দ, এবং আনুগত্যের কেন্দ্রবিন্দু সবকিছুকে
আল্লাহ তা’য়ালার সন্তোষের অনুকুলে আনয়ন করিবেন এবং স্বেচ্চাচারিতা ও আত্মপূজা
পরিহার করিয়া নিজেকে সম্পূর্ণরুপে আল্লাহ তা’য়ালার বিধানের একান্ত অনুসারী ও অধীন
বানাইয়া লইবেন।
3.
আল্লাহ তা’য়ালার কিতাব ও রাসুল সা. এর
সুন্নাতের বিপরীত সকল প্রকার জাহিলি নিয়ম-প্রথা ও রসম-রেওয়াজ এবং কুসংস্কার হইতে নিজেকে
সম্পূর্ণ মুক্ত ও পবিত্র করিবেন এবং ভিতর ও বাহিরকে শরীয়তের বিধান অনুযায়ী গড়িয়া
তুলিতে অধিকতর প্রচেষ্টা চালাইবেন।
4.
আত্মম্বরিতা ও পার্থিব স্বার্থের ভিত্তিতে
যেসব হিংসা-বিদ্বেষ,
ঝোক-প্রবণতা, ঝগড়া-ঝাটি ও বাক-বিতন্ডার সৃষ্টি
হইয়া থাকে এবং দ্বীন ইসলামে যেসব বিষয়ের কোন গুরুত্ব নাই তাহা হইতে নিজের অন্তর ও
জীবনকে পবিত্র রাখিবেন।
5.
ফাসিক ও আল্লাহ বিমূখ লোকদের সহিত দ্বীনের
প্রয়োজন ব্যতিত সকল বন্ধুত্ব-ভালবাসা পরিহার করিয়া চলিবেন এবং নেক লোকদের সহিত দৃঢ়
সম্পর্ক স্থাপন করিবেন।
6.
নিজের সকল কাজ আল্লাহভীতি, আল্লাহ তা’য়ালা ও রাসুল
মুহাম্মদ সা. একনিষ্ঠ আনুগত্য, সততা ও ন্যায় পরায়ণতার
ভিত্তিতে সম্পন্ন করিবেন।
7.
নিজ পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী ও পারিপার্শ্বিক এলাকার লোকদের মধ্যে দ্বীনি ভাবধারা প্রচার ও
প্রসার এবং দ্বীনের স্বাক্ষ্যদানের যথাসাধ্য চেষ্টা করিবেন।
8.
দ্বীন ক্বায়েমের উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করিয়া
নিজের সকল চেষ্টা-সাধনা নিয়ন্ত্রিত করিবেন এবং জীবন ধারনের প্রকৃত প্রয়োজন ব্যতিত
এই উদ্দেশ্যর দিকে পরিচালিত করে না এমন সকল প্রকার তৎপরতা হতে নিজেকে বিরত রাখিবেন।
9.
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য
সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত থাকিবেন।
(খ) প্রত্যেক রুকন পরিচিতদের মধ্যে এবং উহার বাইরে
যেখানে পৌঁছিতে পারেন ইসলামের ঈমান ও আক্বীদা এবং জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশ্য
লক্ষ্য সবিস্তারে বর্ণনা করিবেন। যাহারা এই প্রচেষ্টা চালাইবার প্রস্তুত
হইবেন, তাহাদেরকে
জামায়াতে ইসলামীর রুকন হওয়ার আহ্বান জানাইবেন।
ধারাঃ১০ - মহিলা রুকনদের দায়িত্ব ও কর্তব্য
§ জামায়াতে
ইসলামীর মহিলা রুকনগন তাহাদের নিজস্ব কর্মক্ষেত্রে গঠনতন্ত্রের ০৯ ধারায় উল্লেখিত
সকল দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করিতে হইবে। অবশ্য তাহাদিগকে নিম্নলিখিত কর্তব্যের প্রতি
বিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হইবেঃ
1.
নিজের স্বামী, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, এবং পরিচিত ও অপরিচিত অন্যান্য মহিলাদের
ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করিবেন।
2.
নিজের সন্তান-সন্ততির অন্তরে ঈমানের আলো
সৃষ্টি করিতে এবং তাহাদিগকে ইসলামের অনুসারী বানাইতে চেষ্টা করিবেন।
3.
তাঁহার স্বামী, সন্তান, পিতা ও ভাই-বোন যদি জামায়াতে শামিল হইয়া থাকেন, আন্তরিকতার
সহিত তাহাদিগকে সাহসী ও আশাবাদী করিয়া তুলিবেন। জামায়াতের কাজে যথাসম্ভব তাহাদিগকে সহযোগীতা
করিবেন এবং এই পথে কোন বিপদ আসিয়া পড়িলে র্ধৈয ও দৃঢ়তা অবলম্বন করিবেন।
4.
তাঁহার স্বামী, পিতা-মাতা, শ্বশুর-শ্বাশুড়ী এবং পরিবারের কোন সদস্য যদি ইসলাম পরিপন্থি কাজে লিপ্ত
থাকেন তবে ধৈর্য সহকারে তাঁহাদের সংশোধনের চেষ্টা করিবেন।
ধারাঃ১৩ - জামায়াতের সাংগঠনিক স্তরঃ
1.
কেন্দ্রীয় সংগঠন
2.
জেলা/মহানগরী সংগঠন
3.
উপজেলা/থানা সংগঠন
4.
ইউনিয়ন/পৌরসভা সংগঠন
5.
ওয়ার্ড সংগঠন
6.
ইউনিট সংগঠন
ধারাঃ১৪ - কেন্দ্রীয় সংগঠন
1.
আমীরে জামায়াত
2.
কেন্দ্রীয় রুকন সম্মেলন
3.
জাতীয় কাউন্সিল
4.
কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা
5.
কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ
6.
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ
ধারাঃ৬৭ - বায়তুল মালের আয়ের উৎস
§ জামায়াতের
বায়তুল মালের আয়ের উৎস হইবেঃ
1.
রুকন, কর্মী, সহযোগী ও
সুধীদের নিকট হইতে প্রাপ্ত।
ক. মাসিক এয়ানত।
খ. যাকাত-উশর।
গ. এককালীন দান।
2.
অধস্তন সংগঠন হইতে প্রাপ্ত নির্ধারিত মাসিক
আয় ।
3.
জামায়াতের নিজস্ব প্রকাশনীর মুনাফা।
ধারাঃ৭২ - কেন্দ্রীয় সংগঠন
§ জামায়াতের
সকল সাংগঠনিক স্তরে যে কোন দায়িত্বপূর্ণ পদে নির্বাচন করা কালে কিংবা নিযুক্তকালে
ব্যক্তির দ্বীনি ইলম,
আল্লাহভীতি, আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল সা. এর
প্রতি আনুগত্য, আমানতদারীতা, দেশপ্রেম,
অনড় মনোবল, কর্মে দৃঢ়তা, দূরদৃষ্টি, বিশ্লেষণ শক্তি, উদ্ভাবনি
শক্তি, প্রশস্তচিন্তা, সুন্দর ব্যবহার,
মেজাজের ভারসাম্য, সাংগঠনিক প্রজ্ঞা, সাংহঠনিক শৃংখলা বিধানের যোগ্যতা প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।
§ প্রত্যক্ষ
বা পরোক্ষভাবে কোন পদের জন্য আকাঙ্ক্ষিত হওয়া বা চেষ্টা করা উক্ত পদে নির্বাচিত বা
নিযুক্ত হওয়ার জন্য অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে।
গঠনতন্ত্র রচনা সম্পর্কিত তথ্যঃ
§ গঠনতন্ত্র
গৃহীত হয় ১৯৭৯ সনের ২৬ মে কেন্দ্রীয় রুকন সম্মেলনে।
§ গঠনতন্ত্র
কার্যকর করা হয় ১৯৭৯ সনের ২৮ মে।
§ গঠনতন্ত্র
প্রথম প্রকাশঃ মে ১৯৮০ ইং
§ সর্বশেষ
সংশোধনীঃ ২২তম সেপ্টেম্বর ২০১৯
§ সর্বশেষ
প্রকাশঃ জানুয়ারী ২০২০ ইং ৮০তম মুদ্রণ।
মোট ধারাঃ ৭৭
মোট পরিশিষ্টঃ ১১
অন্যান্য বইয়ের নোট পড়ার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘📚📖📘
আমার প্রিয় বাংলা বই হোয়াইটসআপ গ্রুপে যুক্ত হতে এখানেক্লিক করুন, টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন এবং ফেইসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে এখানে ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment
আমার প্রিয় বাংলা বই-এর যে কোন লেখাতে যে কোন ত্রুটি বা অসংগতি পরিলক্ষিত হলে দয়া করে আমাদের লিখুন।